1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

পাকিস্তানকে সুপার ওভারে হারালো বাংলাদেশ

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৪ বার দেখা হয়েছে

ক্রীড়া প্রতিবেদক : সুপার ওভারের শেষ বলে প্রয়োজন হয় দুই রান। বাংলাদেশের অবতার হয়ে আসেন খোদ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। লং অফে দারুণ চারে নিশ্চিত করেন শ্বাসরুদ্ধকর জয়। এর আগে তার ফিফটিতেই পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিতে পারে বাংলাদেশ।

আট রানের লক্ষ্যে সুপার ওভারে খেলতে নেমে প্রথম বলে চার মেরে শুরু করেন সোবহানা মোস্তারি। পঞ্চম বলে সোবহানা আউট হয়ে ফিরলে ম্যাচ রূপ নেয় টান-টান উত্তেজনায়।

সুপার ওভারে সর্বোচ্চ ৫ রান আসে সোবহানার ব্যাট থেকে। জ্যোতি অপরাজিত থাকেন ৪ রানে। তার সঙ্গে ১ রানে অপরাজিত ছিলেন স্বর্ণা। সুপার ওভারে ১০ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন নাশরা সান্ধু।

এর আগে সুপার ওভারে নাহিদা আক্তারের করা প্রথম বলেই উইকেট হারায় পাকিস্তান। মাঝে তিন বলে ১ চারসহ ৭ রান নেয়। পঞ্চম বলে আরেক উইকেট হারালে বাংদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৮।

সিরিজের প্রথম ম্যাচ জেতে পাকিস্তান। এবার তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ সমতায়। সঙ্গে আইসিসি ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপে গুরুত্বপূর্ণ একটি জয় পেলো লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। ১০ নভেম্বর সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি রূপ নিলো অলিখিত ফাইনালে।

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৬৯ রান করে বাংলাদেশ। তাড়া করতে নেমে সমান রানে পাকিস্তান অলআউট হলে ম্যাচ টাই হয়।

রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা দারুণ হয় পাকিস্তানের। সাদাফ শামাস-সিদরা আমিনের ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৪১ রান। সিদরা ২২ রানে ফিরতেই ক্রিজে এসে শূন্য রানে আউট হন বিসমাহ। এরপর থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে তারা। শেষ দিকে সফরকারী এলোমেলো হয়ে যায়। ১৬ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ হাতছাড়া করে।

পাকিস্তানি ব্যাটাররা রানের দেখা পেলেও লম্বা ইনিংস খেলতে পারেননি। কোনো ব্যাটার দায়িত্ব নিয়ে ম্যাচ শেষ করে আসেননি। সর্বোচ্চ ২৯ রান আসে সাদাফের ব্যাট থেকে। নিদা দার ২৭, নিজাহ আলবি ২২ ও আলী রিয়াজ ২১ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন রাবেয়া খাতুন।

ব্যাট হাতে বাংলাদেশের হাল ধরেন জ্যোতি। তার ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৫৪ রান। এক প্রান্তে যখন আসা-যাওয়ার মিছিল চলছিল তখন জ্যোতি দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ৯৯ বলে ফিফটির পর অবশ্য বেশিক্ষণ মাঠে থাকতে পারেননি। তার ইনিংসে চারের মার ছিল ৩টি। সুপার ওভারেও দলকে জেতান। তার হাতে ওঠে ম্যাচসেরার পুরস্কার।

৪০ রান আসে ফারজানা হকের ব্যাট থেকে। ৮৮ বলে ফারজানার ব্যাট থেকে এই রান আসে। এ ছাড়া আর কেউ বিশ রানের ঘর পেরোতে পারেননি। ফাহিম খাতুন-সোবহানা মোস্তারি ১৬ ও মুর্শিদা খাতুন ১২ রানে ফেরেন সাজঘরে। শেষ দিকে মারুফা আক্তার ৫ ও নিশিথা আক্তার নিশি ২ রানে অপরাজিত ছিলেন।

পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নেন সাদিয়া ইকবাল ও নাশরা সান্ধু। ১টি করে উইকেটে নেন ডায়না বেগ, নিদা দার ও উম্মে হানি।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ