1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

গোয়াইন ঘাটে আরেকটি কূপের সন্ধান

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৬৮ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, সিলেট : সিলেটের গোয়াইনঘাটে অনুসন্ধান চালিয়ে আরেকটি কূপে গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে সিলেট গ্যাসফিল্ড লিমিটেড। এই কূপ থেকে দৈনিক ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।

সিলেট গ্যাসফিল্ড কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০৩ কোটি টাকা ব্যায়ে এই অনুসন্ধান কূপটি খনন করা হয়েছে। যাতে ৪৩.৭ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের মজুত রয়েছে। হরিপুর গ্যাসফিল্ড থেকে ৮ কিলোমিটর দূরে গোয়াইনঘাটের এই খাগড়ার হাওরে কূপটির অবস্থান।

সিলেট গ্যাস ফিল্ড সূত্র জানায়, ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত গ্যাস অনুসন্ধানে ত্রি-মাত্রিক ভূতাত্ত্বিক জরিপ চালায় সিলেট গ্যাসফিল্ড লিমিটেড কোম্পানি। জরিপের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২২ সালে ২০৩ কোটি টাকা ব্যায়ে কূপ খননের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। কূপ খননের কাজ পায় চীনের কোম্পানী সিনোপ্যাক। গত জুনের শেষ দিকে কাজ শুরু করে ৫ মাসের মাথায় রোববার (২৬ নভেম্বর) সকালে উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের সন্ধান মেলে।

প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে সিলেট গ্যাস ফিল্ডর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান জানান, এখানে ৪৩.৭ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুত আছে। এখান থেকে দৈনিক ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করা যাবে। তবে, জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে পাইপ লাইন তৈরি করে এই গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে কিছুটা সময় লাগবে।

মিজানুর রহমানের মতে, এখানে মজুত গ্যাসের সর্বনিম্ন মূল্য প্রায় ৩৬০০ কোটি টাকা। এলএনজি আমদানি মূল্যের সঙ্গে তুলনা করলে মজুত গ্যাসের মূল্য দাড়াবে ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলে এসজিএফএলের দৈনিক উৎপাদন দাঁড়াবে ১১৪ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ