1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫২ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরের মধ্যে এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ বিদেশি এলএনজি দেশে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করছে

নতুন কারিকুলাম বাতিলের দাবি অভিভাবক সমাজের

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১০৫ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন যে কারিকুলামে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে, তা বাতিলেরর দাবি জানিয়েছে ‘সচেতন অভিভাবক সমাজ’।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ঢাকার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা।

মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সচেতন অভিভাবক সমাজের আহ্বায়ক আবু মুসলিম বিন হাই। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত কারিকুলামে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের হাতে মূল্যায়নের ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। এর ফলে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হবে, বলা হচ্ছে। কিন্তু, অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু, এ মূল্যায়ন পদ্ধতিতে লিখিত কোনো প্রমাণপত্র থাকছে না, তাই শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ের শিক্ষক সর্বনিম্ন পর্যাযের মূল্যায়ন করলে অর্থাৎ চতুর্ভুজ দিলেও কোনো শিক্ষার্থী বা অভিভাবকের পক্ষে একে চ্যালেঞ্জ করা সম্ভব হবে না।

আবু মুসলিম বিন হাই বলেন, কারিকুলামে পরীক্ষার মোট নম্বরের সিংহভাগ শিক্ষকদের মূল্যায়নের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। যৎসামান্য কিছু অংশ বাস্তব পড়া বা লেখার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীরা বই থেকে দূরে সরে যাবে। তারা বাস্তবতার বিপরীতে শূন্য জ্ঞান এবং শূন্য মেধায় সার্টিফিকেট অর্জন করবে। নতুন কারিকুলামের পক্ষে বলা হচ্ছে, এ কারিকুলামের ফলে গাইড ব্যবসা বন্ধ হবে। অভিভাবকরা গাইড ব্যবসায়ীদের হাত থেকে মুক্ত হবে। কিন্তু, বাস্তবে তার উল্টোটা হয়েছে।

তিনি বলেন, আগে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করার পর দেখা গেছে, শিক্ষকরাই পদ্ধতিটি বুঝে উঠতে পারেননি। ফলে, বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলোতে শিক্ষকরা বাজার থেকে গাইড কিনে এনে তা থেকে কপি করে পরীক্ষা নিতেন। এ ক্ষেত্রে তারা প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের বাজার থেকে নির্দিষ্ট কোম্পানির গাইড কিনতে উৎসাহিত করতেন। ফলে, গাইড ব্যবসা বন্ধ না হয়ে বরং বৃদ্ধি পেয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ