1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৮ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

প্রায় ৫৪ হাজার মেট্রিকটন পণ্য নিয়ে পায়রা বন্দরে হারমোনি

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১০০ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, পটুয়াখালী : এবার ৪৩৭০০ মেট্রিক টন ওপিসি ক্লিংকার ও ১০১০০ মেট্রিকটন লাইমস্টোন নিয়ে পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরে ভিড়েছে মেঘনা হারমোনি নামের একটি মাদার ভ্যাসেল।

বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে এটি বন্দরের ইনার অ্যাংকোরেজে এসে পৌঁছায়। ১৮৯.৯৯ মিটার দৈর্ঘ্য, ৩২.২৬ মিটার প্রস্থ ও ১২.৭০ মিটার গভীরতার জাহাজটির পন্য খালাস কার্যক্রম চলছে লাইটারের মাধ্যমে।

এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর জাহাজটি ভিয়েতনামের নাগি সন বন্দর থেকে ছেড়ে এসে পায়রার আউটারেজে এসে পৌঁছায়। জাহাজটি আউটারে থাকা অবস্থায় ১৬ হাজার মেট্রিকটন পণ্য খালাস করা হয়। আজ রাতে ৬০ হাজার ৫০০ মেট্রিকটন লাইমস্টোন নিয়ে বন্দরে প্রবেশ করবে মেঘনা গ্রুপে আরো একটি জাহাজ। এছাড়া বন্দরে আগমনের উদ্দেশ্যে এই গ্রুপের আরও ৫ টি জাহাজের এলসি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল গোলাম সাদেক বন্দরের নিজস্ব জলযানযোগে বন্দরের ইনার অ্যাংকোরেজে থাকা এই জাহাজটি পরিদর্শন করেন। এসময় বন্দরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পায়রা বন্দরের ট্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক ও মিডিয়া উইংস আজিজুর রহমাস জানান, ২০১৬ সাল থেকে দেশি বিদেশি ২৩০০ জাহাজের পণ্য খালাসের মাধ্যমে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ১১শ কোটি টাকা।

পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান বলেন, পায়রা বন্দর স্বাধীন বাংলাদেশে গ্রিন ফিল্ড পোর্ট হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। বরিশাল বিভাগের উন্নয়নে মূলত বন্দরটি কাজ শুরু করেছিলো। গত বছর ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের কাজ সমাপ্ত হয়েছিলো। এখন চলছে মেইনটেইন্সের কাজ। মেঘনা গ্রুপসহ দেশের বড় বড় গ্রুপ অব কোম্পানি এই বন্দর ব্যবহার করতে শুরু করেছে। আশা করি আগামিতে দেশের আরো বড় বড় কোম্পানি ব্যবহার করবে এই বন্দর।

একের পর এক মেঘনা গ্রুপের জাহাজ বন্দরে প্রবেশ করায় এটি বন্দরের একটি মাইলফলক বলে মনে করেন তিনি।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ