1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৭ অপরাহ্ন

ডাইনোসরের ডিমকে দেবতা ভেবে ভারতে পূজা

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১২৫ বার দেখা হয়েছে

ডাইনোসরের ডিমকে দেবতা ভেবে ভারতে পূজা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মধ্য প্রদেশের ধার জেলা ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত। ওই জেলারই অন্তর্গত পাড়ল্যা গ্রামের বাসিন্দাদের কুলদেবতা ‘কাকর ভৈরব’। তারা বংশপরম্পরায় কাকর ভৈরবের পূজা করে আসছেন দীর্ঘকাল ধরে।

তাদের বিশ্বাস শিলাকৃতির কাকর (যার অর্থ জমির সীমানা) ভৈরব (ঈশ্বর) জমি ও গবাদি পশুর রক্ষা করেন এবং দুর্দশা নির্মূল করেন। কিন্তু ওই সম্প্রদায়ের অনেকের ধারণাই ছিল না, যে গোলাকৃতি শিলাটি তারা নিজেদের চাষাবাদের জমির সীমানায় রেখে পূজা করছেন, সেটা আসলে ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম!

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, পাড়ল্যা গ্রামের ভেস্তা মান্দালোই নামে এক বাসিন্দা মাটি খোঁড়ার সময় বল আকৃতির বস্তু খুঁজে পেয়েছিলেন। মাটি খুঁড়ে পাওয়া বস্তুটিকে ‘কাকার ভৈরব’ বলে বিশ্বাস করে তারা এর পূজা করতে শুরু করেন।

এই অঞ্চলের আখড়া, জামান্যাপুরা এবং টাকারির বাসিন্দারাও একই ধরনের বলের মতো বস্তুর পূজা করে থাকেন। ধার ও আশপাশের জেলায় মাটি খোঁড়ার সময় এসব বস্তু খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

এদিকে, এগুলো খুঁজে পাওয়ার পরেই তার ওপর নজর যায় বিশেষজ্ঞদের। ঘটনার খবর পেয়ে বীরবল সাহনি ইনস্টিটিউট অব প্যালিওসায়েন্সেস (বিএসআইপি) লখনৌয়ের বিশেষজ্ঞরা এবং মধ্যপ্রদেশের বন কর্মকর্তারা গ্রামে পৌঁছান। তারা গোলাকার ওই বস্তুর পরীক্ষা শুরু করেন। অবশেষে জানা যায়, সেগুলো হলো ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

পরীক্ষায় জানা যায়, ডাইনোসরের যে ডিম সেখানে পাওয়া গিয়েছে তা হলো টাইটানো-স্টর্ক প্রজাতির ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

বিএসআইপি’র পরিচালক এম জি ঠকরে বলেছেন, এই জীবাশ্মগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ইউনেস্কো-র কাছে ধার জেলাকে ‘গ্লোবাল জিও পার্ক’ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রস্তাবও পেশ করা হবে।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মধ্য প্রদেশের ধার জেলা ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত। ওই জেলারই অন্তর্গত পাড়ল্যা গ্রামের বাসিন্দাদের কুলদেবতা ‘কাকর ভৈরব’। তারা বংশপরম্পরায় কাকর ভৈরবের পূজা করে আসছেন দীর্ঘকাল ধরে।

তাদের বিশ্বাস শিলাকৃতির কাকর (যার অর্থ জমির সীমানা) ভৈরব (ঈশ্বর) জমি ও গবাদি পশুর রক্ষা করেন এবং দুর্দশা নির্মূল করেন। কিন্তু ওই সম্প্রদায়ের অনেকের ধারণাই ছিল না, যে গোলাকৃতি শিলাটি তারা নিজেদের চাষাবাদের জমির সীমানায় রেখে পূজা করছেন, সেটা আসলে ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম!

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, পাড়ল্যা গ্রামের ভেস্তা মান্দালোই নামে এক বাসিন্দা মাটি খোঁড়ার সময় বল আকৃতির বস্তু খুঁজে পেয়েছিলেন। মাটি খুঁড়ে পাওয়া বস্তুটিকে ‘কাকার ভৈরব’ বলে বিশ্বাস করে তারা এর পূজা করতে শুরু করেন।

এই অঞ্চলের আখড়া, জামান্যাপুরা এবং টাকারির বাসিন্দারাও একই ধরনের বলের মতো বস্তুর পূজা করে থাকেন। ধার ও আশপাশের জেলায় মাটি খোঁড়ার সময় এসব বস্তু খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

এদিকে, এগুলো খুঁজে পাওয়ার পরেই তার ওপর নজর যায় বিশেষজ্ঞদের। ঘটনার খবর পেয়ে বীরবল সাহনি ইনস্টিটিউট অব প্যালিওসায়েন্সেস (বিএসআইপি) লখনৌয়ের বিশেষজ্ঞরা এবং মধ্যপ্রদেশের বন কর্মকর্তারা গ্রামে পৌঁছান। তারা গোলাকার ওই বস্তুর পরীক্ষা শুরু করেন। অবশেষে জানা যায়, সেগুলো হলো ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

পরীক্ষায় জানা যায়, ডাইনোসরের যে ডিম সেখানে পাওয়া গিয়েছে তা হলো টাইটানো-স্টর্ক প্রজাতির ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

বিএসআইপি’র পরিচালক এম জি ঠকরে বলেছেন, এই জীবাশ্মগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ইউনেস্কো-র কাছে ধার জেলাকে ‘গ্লোবাল জিও পার্ক’ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রস্তাবও পেশ করা হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ