1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরের মধ্যে এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ বিদেশি এলএনজি দেশে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করছে

ডাইনোসরের ডিমকে দেবতা ভেবে ভারতে পূজা

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১২৮ বার দেখা হয়েছে

ডাইনোসরের ডিমকে দেবতা ভেবে ভারতে পূজা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মধ্য প্রদেশের ধার জেলা ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত। ওই জেলারই অন্তর্গত পাড়ল্যা গ্রামের বাসিন্দাদের কুলদেবতা ‘কাকর ভৈরব’। তারা বংশপরম্পরায় কাকর ভৈরবের পূজা করে আসছেন দীর্ঘকাল ধরে।

তাদের বিশ্বাস শিলাকৃতির কাকর (যার অর্থ জমির সীমানা) ভৈরব (ঈশ্বর) জমি ও গবাদি পশুর রক্ষা করেন এবং দুর্দশা নির্মূল করেন। কিন্তু ওই সম্প্রদায়ের অনেকের ধারণাই ছিল না, যে গোলাকৃতি শিলাটি তারা নিজেদের চাষাবাদের জমির সীমানায় রেখে পূজা করছেন, সেটা আসলে ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম!

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, পাড়ল্যা গ্রামের ভেস্তা মান্দালোই নামে এক বাসিন্দা মাটি খোঁড়ার সময় বল আকৃতির বস্তু খুঁজে পেয়েছিলেন। মাটি খুঁড়ে পাওয়া বস্তুটিকে ‘কাকার ভৈরব’ বলে বিশ্বাস করে তারা এর পূজা করতে শুরু করেন।

এই অঞ্চলের আখড়া, জামান্যাপুরা এবং টাকারির বাসিন্দারাও একই ধরনের বলের মতো বস্তুর পূজা করে থাকেন। ধার ও আশপাশের জেলায় মাটি খোঁড়ার সময় এসব বস্তু খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

এদিকে, এগুলো খুঁজে পাওয়ার পরেই তার ওপর নজর যায় বিশেষজ্ঞদের। ঘটনার খবর পেয়ে বীরবল সাহনি ইনস্টিটিউট অব প্যালিওসায়েন্সেস (বিএসআইপি) লখনৌয়ের বিশেষজ্ঞরা এবং মধ্যপ্রদেশের বন কর্মকর্তারা গ্রামে পৌঁছান। তারা গোলাকার ওই বস্তুর পরীক্ষা শুরু করেন। অবশেষে জানা যায়, সেগুলো হলো ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

পরীক্ষায় জানা যায়, ডাইনোসরের যে ডিম সেখানে পাওয়া গিয়েছে তা হলো টাইটানো-স্টর্ক প্রজাতির ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

বিএসআইপি’র পরিচালক এম জি ঠকরে বলেছেন, এই জীবাশ্মগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ইউনেস্কো-র কাছে ধার জেলাকে ‘গ্লোবাল জিও পার্ক’ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রস্তাবও পেশ করা হবে।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মধ্য প্রদেশের ধার জেলা ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত। ওই জেলারই অন্তর্গত পাড়ল্যা গ্রামের বাসিন্দাদের কুলদেবতা ‘কাকর ভৈরব’। তারা বংশপরম্পরায় কাকর ভৈরবের পূজা করে আসছেন দীর্ঘকাল ধরে।

তাদের বিশ্বাস শিলাকৃতির কাকর (যার অর্থ জমির সীমানা) ভৈরব (ঈশ্বর) জমি ও গবাদি পশুর রক্ষা করেন এবং দুর্দশা নির্মূল করেন। কিন্তু ওই সম্প্রদায়ের অনেকের ধারণাই ছিল না, যে গোলাকৃতি শিলাটি তারা নিজেদের চাষাবাদের জমির সীমানায় রেখে পূজা করছেন, সেটা আসলে ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম!

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, পাড়ল্যা গ্রামের ভেস্তা মান্দালোই নামে এক বাসিন্দা মাটি খোঁড়ার সময় বল আকৃতির বস্তু খুঁজে পেয়েছিলেন। মাটি খুঁড়ে পাওয়া বস্তুটিকে ‘কাকার ভৈরব’ বলে বিশ্বাস করে তারা এর পূজা করতে শুরু করেন।

এই অঞ্চলের আখড়া, জামান্যাপুরা এবং টাকারির বাসিন্দারাও একই ধরনের বলের মতো বস্তুর পূজা করে থাকেন। ধার ও আশপাশের জেলায় মাটি খোঁড়ার সময় এসব বস্তু খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

এদিকে, এগুলো খুঁজে পাওয়ার পরেই তার ওপর নজর যায় বিশেষজ্ঞদের। ঘটনার খবর পেয়ে বীরবল সাহনি ইনস্টিটিউট অব প্যালিওসায়েন্সেস (বিএসআইপি) লখনৌয়ের বিশেষজ্ঞরা এবং মধ্যপ্রদেশের বন কর্মকর্তারা গ্রামে পৌঁছান। তারা গোলাকার ওই বস্তুর পরীক্ষা শুরু করেন। অবশেষে জানা যায়, সেগুলো হলো ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

পরীক্ষায় জানা যায়, ডাইনোসরের যে ডিম সেখানে পাওয়া গিয়েছে তা হলো টাইটানো-স্টর্ক প্রজাতির ডাইনোসরের ডিমের জীবাশ্ম।

বিএসআইপি’র পরিচালক এম জি ঠকরে বলেছেন, এই জীবাশ্মগুলো সংরক্ষণের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ইউনেস্কো-র কাছে ধার জেলাকে ‘গ্লোবাল জিও পার্ক’ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রস্তাবও পেশ করা হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ