1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন

পুরুষের মন বদলে দেয় নারীর কান্না

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২০৬ বার দেখা হয়েছে

লাইফ স্টাইল ডেস্ক : কান্না যদি আবেগী হয় সেই কান্না একটি উত্তপ্ত পরিস্থিকে স্বাভাবিক করে ফেলতে পারে। এমনকি আগ্রাসী মনোভাবকে বদলে দিতে পারে। সাধারণত নারীরা বেশি কাঁদেন। এই কান্নার ঘ্রাণ আছে। ঘ্রাণে বদলে দেয় পুরুষের মন।

নারীর অশ্রুর ঘ্রাণ কমাতে পারে পুরুষের আগ্রাসী মনোভাব। নারীর কান্নার ঘ্রাণে পুরুষের আগ্রাসী মনোভাব ৪৪ শতাংশ কমে আসে।

কীভাবে ঘটে জানেন? পুরুষের মস্তিষ্কের যে অংশটি তাকে আক্রমণাত্মক করে তোলে, নারীর কান্নার ঘ্রাণ সেই অংশকে দুর্বল করে দেয়। কান্না জটিল পরিস্থিতিকে শান্ত করার একটি জৈবিক কৌশল। কারণ চোখের জলে যে রাসায়নিক থাকে তা সামাজিক সংকেত হিসেবে কাজ করে।

পুরুষ যখন আবেগ আক্রান্ত নারীর অশ্রুর ঘ্রাণ শুঁকে তখন তাদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। যা পুরুষকে শান্ত করে।

ব্রেইন ইমেজিং পরীক্ষায় দেখা গেছে, কান্নার ঘ্রাণ পেয়ে আগ্রাসী মনোভাবের সঙ্গে যুক্ত ব্রেইনের অংশটিও তার কার্যকলাপের মাত্রা কমিয়ে দেয়।

ডয়চে ভেলের তথ্য, গবেষণাপত্রটির প্রধান লেখক যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াইজম্যান’স ব্রেইন সায়েন্সেস ডিপার্টমেন্টের বিজ্ঞানী হোয়াম সোবেল।

তিনি বলেছেন, আমরা খেয়াল করেছি, অশ্রু ব্রেইনের ঘ্রাণজনিত রিসেপ্টরগুলোকে সক্রিয় করে তোলে, আর আগ্রাসন সম্পর্কিত অংশটিকে অনেকটা নিষ্ক্রিয় করে। এতে উল্লেখযোগ্যভাবে আগ্রাসী আচরণ কমে আসে।

অশ্রু হলো একটি রাসায়নিক রক্ষাকবচ, যা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়। নন-ভারবাল কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে কান্না একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ