1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

৯ ডিগ্রি তাপমাত্রায় কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৫২ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা : চুয়াডাঙ্গা জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈতপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আকাশে হালকা মেঘ ও কুয়াশা রয়েছে। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শৈতপ্রবাহ বয়ে যাওয়া ও উত্তরের হিমেল হাওয়ায় কনকনে শীতে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষ ও ছিন্নমূল মানুষ বেশি কষ্টে আছে।

বৈরি আবহাওয়ার কারণে জেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার খেটে খাওয়া মানুষ কাজে যেতে পারছে না।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের কর্তব্যরত পর্যবেক্ষক জাহিদুল হক জানান, গত ১২ জানুয়ারি থেকে চুয়াডাঙ্গার উপর দিয়ে মৃদু ও মাঝারি শৈতপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। আজ সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তাপমাত্রাভেদে শৈত্যপ্রবাহকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। তাপমাত্রা যদি ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তবে সেটাকে ধরা হয় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা এর চেয়ে কমে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে হয় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ, আর ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে সেটাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে সেটা হয় অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ।

তবে শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে ধরতে হলে এই তাপমাত্রার স্থায়িত্বকাল অন্তত ৩ দিন হতে হবে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলেও তা যদি কমপক্ষে ৩ দিন না থাকে তবে তা শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে ধরা যাবে না।

জেলার শীতার্ত ও খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৮ হাজার ৯০০ কম্বল ও ২ হাজার প্যাকেট চাউল, ডাউল, চিনি, তেল এবং মশকা বিতরণের জন্য জেলার ৩৮ ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের কাছে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আরও ৩০ হাজার কম্বল ও ১০ হাজার ব্যাগ শুকনা খাবারের চাহিদা চেয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পত্র পাঠানো হয়েছে।

জেলা শিক্ষা অফিসার তবিবুর রহমান ও জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান জানান, তাপমাত্রা কম থাকায় জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু আছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ