1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীর চুল তুলে ফেলার অভিযোগ

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৯১ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ব্যাগ থেকে বই বের করতে দেরি হওয়ায় ফারহানা খাতুন নামে এক শিশু শিক্ষার্থীর মাথার দুই পাশের চুল তুলে ফেলার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ রতনের বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে এ ঘটনায় নির্যাতিত শিক্ষার্থীর বাবা জিল্লুর রহমান কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগে শিশু শিক্ষার্থীর বাবা উল্লেখ করেছেন, তার মেয়ে দুর্গাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শ্রেণির একজন ছাত্রী। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পাঠ চলাকালীন সময়ে নিজ ব্যাগ থেকে পাঠ্যবই বের করতে দেরি করলে পাঠদানকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ রতন ওই শিক্ষার্থীর দুই কানের উপর থাকা চুল ধরে উচু করে রাখেন কিছুক্ষণ। একপর্যায়ে চুল ছিঁড়ে ওই শিক্ষার্থী মাটিতে পড়ে যায় এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে।

শিশু শিক্ষার্থীর বাবা জিল্লুর রহমান বলেন, তার মেয়েকে সামান্য কারণে অমানুষিক নির্যাতন করেছেন রতন স্যার। আবার নির্যাতনের পর মেয়ের হাতে ৫ টাকা দিয়ে ওই শিক্ষক বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য বলে। এমন নির্যাতন করলে শিশুরা স্কুলের প্রতি আগ্রহ হারাবে। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির দাবি জানান।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ রতন বলেন, ওই মেয়েটাকে আমি অনেক স্নেহ করি। মেয়েটাকে আদর করতে গিয়ে তার চুলে একটু টান লেগে এমনটা হয়েছে। তাছাড়া সামাজিক দ্বন্দ্বের কারণে আমার নামে এমন অভিযোগ করা হয়েছে।

কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মাহমুদ হাসান বলেন, এমন অভিযোগ পেয়ে ইতোমধ্যে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলেছি। আগামী রবিবার আমি নিজে বিদ্যালয়টিতে যাবো এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে যথাযথ তথ্য-প্রমাণ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ