1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন

সাগর যাত্রা শুরু করেছে বিশ্বের বৃহত্তম প্রমোদ তরী

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৩০ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিথেন গ্যাস নিঃসরণ নিয়ে পরিবেশবিদদের উদ্বেগের মধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম প্রমোদ তরী ‘আইকন অব দ্য সিস’ সমুদ্রে যাত্রা শুরু করেছে। আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের মিয়ামি বন্দর থেকে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার এটি তার প্রথম যাত্রা শুরু করে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৬৫ মিটার দীর্ঘ ‘আইকন অব দ্য সিস’ প্রমোদ তরীতে ২০টি ডেক রয়েছে। এটির মালিক র‍য়্যাল ক্যারিবিয়ান গ্রুপ। প্রমোদ তরীটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে সাতদিনের সমুদ্র যাত্রায় যাচ্ছে।

এদিকে প্রমোদ তরীটির মিথেন গ্যাস নিঃসরণ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা। তারা বলছেন, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসচালিত প্রমোদ তরীটি বাতাসে ক্ষতিকারক মিথেন ছড়াবে।

ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অন ক্লিন ট্রান্সপোর্টেশনের (আইসিসিটি) মেরিন প্রোগ্রামের পরিচালক ব্রায়ান কমার বলেছেন, ‘এটি একটি ভুল পদক্ষেপ। কারণ, আমরা অনুমান করেছি যে, সামুদ্রিক জ্বালানি হিসেবে এলএনজি ব্যবহার করলে সামুদ্রিক গ্যাস তেলের তুলনায় ১২০ ভাগ বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হয়।’

যদিও জ্বালানি তেলের মতো প্রথাগত সামুদ্রিক জ্বালানির তুলনায় এলএনজি বেশ ভালোভাবে দহন হয়। কিন্তু এটির লিকেজ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

শক্তিশালী গ্রিনহাউস গ্যাস মিথেন বায়ুমণ্ডলে ২০ বছরে কার্বন ডাই অক্সাইডের চেয়ে ৮০ গুণ বেশি তাপ আটকে রাখে। গ্লোবাল ওয়ার্মিং কমানোর জন্য এই গ্যাসের নির্গমন হ্রাস করা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।

তবে রয়্যাল ক্যারিবিয়ান কোম্পানির মুখপাত্র সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, আধুনিক জাহাজ হিসেবে ‘আইকন অব দ্য সিস’ আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের নির্ধারিত মানের চেয়ে ২৪ ভাগ বেশি শক্তি সাশ্রয়ী।

‘আইকন অব দ্য সিস’ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এতে রয়েছে সাতটি সুইমিং পুল, ছয়টি ওয়াটারস্লাইড এবং ৪০টিরও বেশি রেস্তোরাঁ, বার, লাউঞ্জ।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ