1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

গুলশানে দুটি বাণিজ্যিক ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৬ মার্চ, ২০২৪
  • ৬২ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা না থাকায় রাজধানীর গুলশান-২-এ দুটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে ভবন দুটিতে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা ব্যানার টাঙিয়ে দিয়েছেন ডিএনসিসির অঞ্চল-৩-এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন। তার সঙ্গে ছিলেন সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা।

এর আগে দুপুর ১২টায় গুলশান-২-এর ৪৬ নম্বর রোডের ৩৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ধানসিঁড়ি নামে আরেকটি রেস্তোরাঁকে ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়।

অন্যদিকে, ৩৪ নম্বর হোল্ডিংয়ে সেভা হাউজের সামনে সিঁড়িতে মালামাল রাখায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে এক ব্যবসায়ীকে। এই দুটি ভবনেই অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ ব্যানার টাঙানো হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন বলেছেন, ৩৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের বাণিজ্যিক ভবনটিতে অনেক রেস্তোরাঁ আছে। কিন্তু, কোনোটিতেই অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। এছাড়া, ভবনটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ‘দ্য এইচ’ নামে একটি আবাসিক হোটেল রয়েছে। ভবনের দুই পাসে দুটি সিঁড়ি থাকলেও তা সরু। এমন পরিস্থিতিতে হোটেলটি কীভাবে অনুমোদন পেল, তার সব কাগজপত্র বিকেলের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে। কাগজপত্র দেখে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জন নিহত হন। ওই ঘটনার পর রাজধানীর বিভিন্ন ভবনে, বিশেষ করে রেস্তোরাঁ থাকা ভবনগুলোতে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে অভিযান শুরু করেছে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ