1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

গুলশানে দুটি বাণিজ্যিক ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৬ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা না থাকায় রাজধানীর গুলশান-২-এ দুটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে ভবন দুটিতে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা ব্যানার টাঙিয়ে দিয়েছেন ডিএনসিসির অঞ্চল-৩-এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন। তার সঙ্গে ছিলেন সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা।

এর আগে দুপুর ১২টায় গুলশান-২-এর ৪৬ নম্বর রোডের ৩৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ধানসিঁড়ি নামে আরেকটি রেস্তোরাঁকে ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়।

অন্যদিকে, ৩৪ নম্বর হোল্ডিংয়ে সেভা হাউজের সামনে সিঁড়িতে মালামাল রাখায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে এক ব্যবসায়ীকে। এই দুটি ভবনেই অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ ব্যানার টাঙানো হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন বলেছেন, ৩৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের বাণিজ্যিক ভবনটিতে অনেক রেস্তোরাঁ আছে। কিন্তু, কোনোটিতেই অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই। এছাড়া, ভবনটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ‘দ্য এইচ’ নামে একটি আবাসিক হোটেল রয়েছে। ভবনের দুই পাসে দুটি সিঁড়ি থাকলেও তা সরু। এমন পরিস্থিতিতে হোটেলটি কীভাবে অনুমোদন পেল, তার সব কাগজপত্র বিকেলের মধ্যে দিতে বলা হয়েছে। কাগজপত্র দেখে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জন নিহত হন। ওই ঘটনার পর রাজধানীর বিভিন্ন ভবনে, বিশেষ করে রেস্তোরাঁ থাকা ভবনগুলোতে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে অভিযান শুরু করেছে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ