1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১০০ বিলিয়ন ডলার

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪
  • ৬১ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ২০৩০ সাল নাগাদ পোশাক খাতে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নির্ধারণ করে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান।

সোমবার (২৫ মার্চ) আদমজী ইপিজেডে পোশাক কারখানা পরিদর্শনকালে এ কথা জানান তিনি।

বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা সাপ্লাই চেইনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে পণ্য বৈচিত্র্যকরণের দিকে মনোনিবেশ করছেন। তারা বিশেষভাবে জ্যাকেট, অন্তর্বাস, খেলাধুলার পোশাক, স্যুট, ইউনিফর্ম, প্রযুক্তিবিষয়ক পোশাকের মতো জটিল এবং উচ্চ মানের নন-কটন পোশাকের ওপর জোর দিচ্ছে। পোশাক খাতের প্রতিনিধিত্বকারী শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন বিজিএমইএ হাই-এন্ড পণ্যের দিকে এ রূপান্তরকে তরান্বিত করার জন্য শিল্পে নেতৃত্ব প্রদানসহ বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

ফারুক হাসান জানান, উচ্চ মানসম্পন্ন পোশাক পণ্যের উৎপাদন সরেজমিনে দেখার জন্য আদমজী ইপিজেডের কয়েকটি পোশাক কারখানা পরিদর্শন করেছেন তিনি।

বিজিএমইএর সভাপতি বৈশ্বিক বাজারে এই ধরনের পোশাকের সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা পেতে ইউনিভার্সাল মেনসওয়্যার লিমিটেড, সুয়াদ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইউনুসকো, ইউএইচএম লিমিটেড এবং রেমি হোল্ডিংস লিমিটেড পরিদর্শনকালে কারখানাগুলোর ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

ফারুক হাসান হাই-এন্ড পোশাক উৎপাদন এবং রপ্তানিতে বাংলাদেশের সক্ষমতা বাড়ানোর সম্ভাব্য উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বৈচিত্র্যের দৃষ্টিকোণ থেকে নন-কটন ফাইবারভিত্তিক পণ্যের সুযোগগুলো কাজে লাগানোর ওপর জোর দেন।

তিনি বলেন, ‘নন- কটন এবং হাই-এন্ড সেগমেন্টের দিকে যাওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ শুধু যে বৈশ্বিক বাজারের সুযোগগুলোকে কাজে লাগাতে পারে, তা নয়, বরং বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।’

ফারুক হাসান বলেন, ‘এটা খুবই আনন্দের বিষয় যে, বর্তমানে অনেক পোশাক কারখানা উচ্চ মানসম্পন্ন এবং মূল্য সংযোজিত পণ্য তৈরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত আপগ্রেডেশনে বিনিয়োগ করছে।’ তিনি অন্যান্য পোশাক কারখানাকেও হাই-এন্ড পণ্য তৈরিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ