1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৯ অপরাহ্ন

রিজার্ভ কমে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
  • ৭৯ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ডলার সংকট এখনো কাটেনি। আমদানির চাহিদা মেটাতে নিয়মিত ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফ‌লে মার্চের শেষ দিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, গত ৬ মার্চ মোট রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার। এ সময় বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। গতকাল ২৭ মার্চ রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর শর্ত অনুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবের সঙ্গে ৫ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলারের পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী মোট রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে ১৫২ কোটি ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে অর্থাৎ গত জুলাইয়ে মোট রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার।

রিজার্ভ যেভাবে হয়

রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণ থেকে যে ডলার পাওয়া যায় তা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি হয়। আবার আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ বা কিস্তি পরিশোধ, বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতা, পর্যটক বা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাসহ বিভিন্ন খাতে যে ব্যয় হয়, তার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রা চলে যায়। এভাবে আয় ও ব্যয়ের পর যে ডলার থাকে সেটাই রিজার্ভে যোগ হয়।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও বিভিন্ন পণ্যের দাম বেশি থাকায় আমদানি ব্যয় কমেনি। এছাড়া করোনার পর বৈশ্বিক বাণিজ্য এখনো আগের অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করে, যা এখনো অব্যাহত আছে। এ সংকট দিন দিন বাড়ছে।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি

বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে রিজার্ভ থেকে নিয়মিত ডলার বিক্রি করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সময়ে বাণিজ্যিক কিছু ব্যাংক থেকে ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল। তার আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) ডলার বিক্রি করেছিল ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ