1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধের আহ্বান সাবেক ব্রিটিশ বিচারপতিদের

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলকে হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সমর্থন দেওয়ায় ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু করেছেন দেশটির সাবেক বিচারপতিরা। তারা দাবি করেছেন, ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করছে যুক্তরাজ্য।

রয়টার্স জানিয়েছে, ছয় শতাধিক আইনজীবী, শিক্ষাবিদ এবং অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র বিচারপতি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন যুক্তরাজ্য সরকার ইসরায়েলকে অস্ত্র দিয়ে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে। বুধবার রাতে এই তালিকায় যুক্ত হয়েছেন ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের তিন সাবেক বিচারপতি ।

প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা লিখেছেন, গাজার বর্তমান পরিস্থিতি ‘বিপর্যয়কর’ এবং আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) সেখানে গণহত্যা সংঘটিত হওয়ার ঝুঁকি দেখতে পেয়েছে। যুক্তরাজ্য আইনত এটি প্রতিরোধে কাজ করতে বাধ্য।

এক হিসাবে যুক্তরাজ্যকেই ইসরায়েলের স্রষ্টা বলা যায়। সেই হিসাবে ইসরায়েলের জন্মলগ্ন থেকেই দেশটির সঙ্গে ব্রিটিশদের দহরম-মহরম সম্পর্ক। ২০০৮ সালের পর থেকে ইসরায়েলের কাছে ৫০ কোটি পাউন্ডের অস্ত্র বিক্রি করেছে যুক্তরাজ্য। ৭ অক্টোবর গাজায় হামলা শুরুর পর ইসরায়েলকে বিভিন্নভাবে সামরিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যকে অবশ্যই গণহত্যার গুরুতর ঝুঁকিকে আইনসম্মত উপায়ে শেষ করার জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে। গণহত্যা প্রতিরোধের জন্য নিজের ক্ষমতার আওতায় সব ব্যবস্থা গ্রহণে গণহত্যা কনভেনশনের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা মেনে চলতে ব্যর্থ হলে আন্তর্জাতিক কমিশনের কাছে রাষ্ট্র হিসাবে যুক্তরাজ্য দায়বদ্ধ হবে, যার জন্য সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ