1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন

বিক্রি জমেনি চট্টগ্রামের পশুর হাটে

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪
  • ৫৮ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম : কোরবানির আর মাত্র বাকি ৩ দিন। অথচ এখনো কোরবানির পশুর হাটে বেচা-বিক্রি জমে ওঠেনি। হাটে গরু-ছাগলের প্রচুর সরবরাহ থাকলেও আশানুরূপ বিক্রি হচ্ছে না। হাটের ইজারাদার ও বিক্রেতারা জানিয়েছে হাটে বেচাবিক্রি হবে শেষ দুই দিনে। এখন বেপারীরাও দাম না ছাড়ায় বিক্রি তুলনামূলক কম। অপরদিকে ক্রেতারা জানিয়েছেন হাটে গরুর দাম এতো বেশি যে সবচেয়ে ছোট গরুটার দামও এক লাখ টাকা।

এবার কোরবানি উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ছোট-বড় ১০টি ও জেলার ১৬টি উপজেলায় প্রায় শতাধিক গরু-ছাগলের বাজার বসেছে। এছাড়া বিভিন্ন এগ্রো ফার্ম নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় গরু বিক্রি করছে।

চট্টগ্রাম মহানগরীতে স্থায়ী গরুর বাজার হচ্ছে সাগরিকা গরু বাজার, বিবিরহাট গরু বাজার, পোস্তার পাড় ছাগল বাজার। এর বাইরে নগরীর নূরনগর হাউজিং, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে পতেঙ্গা বাটারফ্লাই পার্কের দক্ষিণের খালি মাঠ, ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে পূর্ব হোসেন আহম্মদ পাড়া সাইলো রোডের পাশে টিএসপি মাঠ, মুসলিমাবাদ সড়কের সিআইপি জসিমের খালি মাঠ, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে বড় পোল সংলগ্ন মহেশখালের দুই পাড়ের খালি জায়গা, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে আউটার রিং রোড সিডিএ বালুর মাঠ ও ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে মধ্যম হালিশহর মুনিরনগর আনন্দবাজার সংলগ্ন রিং রোডের পাশের খালি জায়গায় সিটি করপোরেশন অনুমোদিত গরুর বাজারে গরু-ছাগল বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) নগরীর সাগারিকা গরুর বাজার ঘুরে দেখা গেছে বাজার ভর্তি গরু থাকলেও তুলনামূলক ক্রেতা নেই।

সাগরিকা গরুর বাজারে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে গরু নিয়ে আসা বেপারী জাফর জানান, তিনি ২০টি গরু নিয়ে এসেছেন তিন দিন আগে। বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত দুটি গরু বিক্রি হয়েছে। আরও ১৮টি গরু নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষা করছেন তিনি।

জাফর বলেন, ‘ক্রেতা কম। যারা আসছেন, দেখে দাম জিজ্ঞাসা করছেন কিন্তু গরু কেনার মতো ক্রেতার সংখ্যা এখনো খুবই কম। তবে কোরবানির দুই দিন আগে গরু বিক্রি হবে।’

সাগরিকা গরুর বাজারে গরু কিনতে আসা আশরাফ হোসেন বলেন, ‘হালিশহর থেকে এখানে গরু কিনতে এসেছি। গরুর দাম আর বাজেটে মিলছেই না। এই বাজারে সবচেয়ে ছোট গরুটির দামও এক লাখ টাকা। লাখ টাকার নিচে কোন কথা নেই বিক্রেতাদের। তাই বাজেটের মধ্যে কোরবানির গরু কেনা সম্ভব হচ্ছে না। আজ গরু না কিনে ফিরে যেতে হবে। যদি শেষ মুহুর্তে কিছু দাম কমে সেই অপেক্ষাই করব।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ