1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৮ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

খালে মাইক্রোবাস: নিহতদের ৭ জন একই পরিবারের

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৩ জুন, ২০২৪
  • ৬৭ বার দেখা হয়েছে

মাদারীপুর প্রতিনিধি : বরগুনার আমতলী উপজেলায় সেতু ভেঙে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত নয় জনের মধ্যে সাত জনই মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার ভদ্রাসন ইউনিয়নের সাহাপাড়া গ্রামের একই পরিবারের সদস্য।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরে আমতলী উপজেলার হলদিয়া-চাওড়া সড়কে হলদিয়া খালের ওপরে লোহার সেতু ভেঙে মাইক্রোবাস পানিতে পড়ে যায়। এতে নারী-শিশুসহ নয় জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, খালাত বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে নিহত সাত জন শিবচরের সাহাপাড়া গ্রামের সাবেক সেনা সদস্য মাহাবুবুর রহমান সবুজের পরিবারের সদস্য। সবুজ এই এলাকার ফজলুর রহমান খানের ছেলে।

দুর্ঘটনার খবর গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে শোক নেমে আসে। এলাকাবাসী সবুজের বাড়িতে ভিড় জমান।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (১৯ জুন) সকালে শিবচর থেকে মাহাবুব এবং তার পরিবারের সদস্যরা খালাত বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বরগুনার উদ্দেশে রওনা দেয়। শনিবার দুপুরে আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়ার সময় মাইক্রোবাসটি খালে পড়ে যায়। এ দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন, মাহাবুবের ভাই সোহেলের স্ত্রী রাইতি (৩০), শাশুড়ি রুমি বেগম (৭০), মা ফরিদা বেগম (৭০), মামী মুন্নি বেগম (৪০), তার সন্তান তাহিয়া (৭), তাসদিয়া (১১) ও আরেক মামী ফাতেমা বেগম (৪০)। এছাড়া আমতলী উপজেলার দক্ষিণ তক্তাবুনিয়া জহিরুল ইসলামের স্ত্রী জাকিয়া এবং কন্যা রিদি (৫) নিহত হয়।

নিহতদের আত্মীয় সাহাপাড়ার গ্রামের শুক্কুর আলী বলেন, মাহাবুবের মা, ভাইয়ের স্ত্রী ও মামার পরিবারের সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।

দুলাল মাতুব্বর নামে আরেক আত্মীয় বলেন, পুরো গ্রামে শোকে স্তব্ধ। দুই পরিবারের মোট নয় সদস্য মারা গেছে। মাহাবুবের বাড়িতে কেউ নেই। সবাই ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিল।

ভদ্রাসন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বেপারী বলেন, ‘এত বড় দূর্ঘটনায় আমরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। এখন তাদের মরদেহ বাড়িতে আনার প্রস্তুতি চলছে বলে খবর পেয়েছি।’

শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। বিষয়টা খুবই মর্মান্তিক।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ