1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

রিজার্ভ এখন ২৭ বিলিয়নের বেশি

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪
  • ১৩৪ বার দেখা হয়েছে

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

শুক্রবার (২৮ জুন) সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

এতে বলা হয়, শুক্রবার চূড়ান্ত হিসাব শেষে দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গেছে।

রিজার্ভ নিয়ে অবশ্য এর আগেই সুখবর দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) রাতে এক বার্তায় বলা হয়, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ায় গ্রস রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে।

ওই বার্তায় বলা হয়, আইএমএফ থেকে ১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার এসেছে। এছাড়াও কোরিয়া, আইবিআরডি, আইডিবি প্রভৃতি থেকে আরও ৯০০ মিলিয়ন ডলার এসেছে। এতে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি হতে পারে। শেষ কর্মদিবসের আগের দিন হওয়ায় এখনও চূড়ান্ত হিসাব করা হয়নি। বৃহস্পতিবার পূর্ণ হিসাব করা হবে। তবে প্রাক্কলিত রিজার্ভের পরিমাণ হতে পারে প্রায় ২৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।

গত সোমবার বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় তৃতীয় কিস্তি ছাড়ের অনুমোদন দেয় আইএমএফ। এর আগে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর গত ডিসেম্বরে পাওয়া যায় দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

এখন তৃতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের ফলে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে। ঋণের বাকি প্রায় ২৩৯ কোটি ডলার আরও চার কিস্তিতে পাওয়া যাবে।

করোনার পর থেকেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও অন্যান্য ভোগ্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দ্রুতই কমতে শুরু করে রিজার্ভ।

গত মে মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন-আকু’র ১৬৩ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৮ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। যা ছিল গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে কম। সে সময় আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে হয় ১৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ