1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৮ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
বিমানের ওয়েব টিকেটিংয়ে নতুন পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে যুক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল জনতা ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন  অনুষ্ঠিত অবকাঠামো উন্নয়নে এডিবির সঙ্গে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তি ছয় মাসের মধ্যে পুরনো গাড়ি অপসারণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা বাজার নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সরকার: প্রেস সচিব মেট্রোরেলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন চার দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

বিয়ের পোশাকের ওপর ধরপাকড় চালাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪
  • ৭৬ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিয়ের পোশাক থেকে শুরু করে গালিগালাজ পর্যন্ত সব কিছুর উপর ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। একটি নতুন প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে শুক্রবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার একীকরণ মন্ত্রণালয় উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে আসা শত শত মানুষের সাক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

সংগৃহীত বিবরণ অনুসারে, ২০২১ সাল থেকে বাড়িগুলোতে সরকারি কর্মকর্তাদের তল্লাশি অভিযান বেড়েছে। তার বিভিন্ন পারিবারিক অনুষ্ঠানে বিদেশি সংস্কৃতির লক্ষণ পাওয়া গেছে তা খুঁজে বেরান বলে সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপ জানিয়েছে। এসব লক্ষণের মধ্যে রয়েছে বিয়ের সাদা পোশাক পরা কিংবা কনেকে বরের পিঠে তুলে নেওয়া। এছাড়া লোকজন বিদেশি ভাষায় গালিগালাজ করে কিনা জানতে তাদের ফোনকলগুলোও রেকর্ড করা হয়। এ ধরনের অপরাধের জন্য কী শাস্তি দেওয়া হয় তা অবশ্য স্পষ্ট নয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সানগ্লাসকেও প্রতিবিপ্লবী হিসাবে গণ্য করা হয়েছে। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন অবশ্য দুটি সানগ্লাস ব্যবহার করে থাকেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্কৃতি অনুসরণ করার ক্ষেত্রে নিপীড়নের মাত্রা আরও বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০২০ সালের একটি আইনে দক্ষিণ কোরিয়ার সিনেমা দেখা বা শেয়ার করাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রাখা হয়েছে। চলতি বছর ৭০টি গান শোনা, তিনটি চলচ্চিত্র দেখা এবং শেয়ার করার জন্য ২২ বছর বয়সী একজন কৃষককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ‘প্রতিক্রিয়াশীল মতাদর্শ এবং সংস্কৃতি প্রত্যাখ্যান আইন’ এর অধীনে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার এটিই প্রথম ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ