1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

পুঁজিবাজারে ১৭ পরিচালককে শিগগিরই অপসারণ

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩৯৩ বার দেখা হয়েছে
BSEC-

রোববার রাতে বিষয়টি জানিয়েছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম ।

রবিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, এই ১৭ পরিচালককে শিগগিরই অপসারণ করা হতে পারে।

এছাড়া আইন অনুযায়ী, পরিচালক থাকতে হলে কোম্পানির ২ শতাংশ শেয়ার কিনে মালিকানায় রাখতে হয়। এই শর্ত পূরণ না করে পদে থাকা ২২ কোম্পানির ৬১ পরিচালককে ন্যূনতম শেয়ারধারণের শর্তপূরণের জন্য ২ জুলাই ৪৫ কর্মদিবস সময় বেঁধে দিয়েছিল বিএসইসি।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২ সেপ্টেম্বর শেষ কর্মদিবস হলেও প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। বেঁধে দেওয়া সময়ে ৬১ জনের মধ্যে ২৫ পরিচালক শর্তপূরণ করেছেন। ১৯ পরিচালক ব্যর্থ হয়ে পদ ছেড়েছেন।

কিন্তু বাকি ৯ কোম্পানির ১৭ পরিচালক কোনোটাই করেননি বলে বিধি অনুযায়ী তাদের অপসারণের নির্দেশ দিল বিএসইসি।

যে ২২ কোম্পানির পরিচালকদের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল তাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল বীমা খাতের। এগুলো হলো- এশিয়া ইনস্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, দুলামিয়া কটন, ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্স, এক্সিম ব্যাংক, ইমাম বাটন, ইনটেক লিমিটেড, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স, কে অ্যান্ড কিউ, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স, প্রভাতী ইনস্যুরেন্স, ইউনাইটেড এয়ার, ফু–ওয়াং সিরামিকস, পূরবী জেনারেল ইনস্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স, ওয়াটা কেমিক্যালস, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স ও প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্স।

২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পরের বছর নভেম্বরে কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের মিলিতভাবে কোম্পানির সর্বনিম্ন ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণ বাধ্যতামূলক করা হয়। সেক্ষেত্রে স্বতন্ত্র পরিচালক ছাড়া অন্যদের প্রত্যেককে সর্বনিম্ন ২ শতাংশ শেয়ারধারণ করতে হবে।

গত বছর মে মাসে আইনে সম্পূরক সংযোজন এনে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার না থাকলে শেয়ার বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া বা উপহার হিসেবে শেয়ার হস্তান্তর এবং বোনাস শেয়ার দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়।

উল্লেখ্য যে এককভাবে কোনো পরিচালকের ২ শতাংশ শেয়ার না থাকলে বেঁধে দেওয়া সময়ের পর তার পরিচালক পদ শূন্য হবে। এর এক মাসের মধ্যে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণকারী কেউ তা পূরণ করবে।

দেশের শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত “৯ কোম্পানির ১৭ পরিচালককে তাদের পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে আদেশ জারি করেছে বিএসইসি। “বিএসইসি থেকে রেজিস্টার অফ জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ, দুই স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ- ইডরা’র কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।”

রোববার রাতে বিষয়টি জানিয়েছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম ।

রবিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, এই ১৭ পরিচালককে শিগগিরই অপসারণ করা হতে পারে।

এছাড়া আইন অনুযায়ী, পরিচালক থাকতে হলে কোম্পানির ২ শতাংশ শেয়ার কিনে মালিকানায় রাখতে হয়। এই শর্ত পূরণ না করে পদে থাকা ২২ কোম্পানির ৬১ পরিচালককে ন্যূনতম শেয়ারধারণের শর্তপূরণের জন্য ২ জুলাই ৪৫ কর্মদিবস সময় বেঁধে দিয়েছিল বিএসইসি।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২ সেপ্টেম্বর শেষ কর্মদিবস হলেও প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। বেঁধে দেওয়া সময়ে ৬১ জনের মধ্যে ২৫ পরিচালক শর্তপূরণ করেছেন। ১৯ পরিচালক ব্যর্থ হয়ে পদ ছেড়েছেন।

কিন্তু বাকি ৯ কোম্পানির ১৭ পরিচালক কোনোটাই করেননি বলে বিধি অনুযায়ী তাদের অপসারণের নির্দেশ দিল বিএসইসি।

যে ২২ কোম্পানির পরিচালকদের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল তাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল বীমা খাতের। এগুলো হলো- এশিয়া ইনস্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, দুলামিয়া কটন, ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্স, এক্সিম ব্যাংক, ইমাম বাটন, ইনটেক লিমিটেড, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স, কে অ্যান্ড কিউ, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স, প্রভাতী ইনস্যুরেন্স, ইউনাইটেড এয়ার, ফু–ওয়াং সিরামিকস, পূরবী জেনারেল ইনস্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স, ওয়াটা কেমিক্যালস, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স ও প্যারামাউন্ট ইনস্যুরেন্স।

২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পরের বছর নভেম্বরে কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের মিলিতভাবে কোম্পানির সর্বনিম্ন ৩০ শতাংশ শেয়ারধারণ বাধ্যতামূলক করা হয়। সেক্ষেত্রে স্বতন্ত্র পরিচালক ছাড়া অন্যদের প্রত্যেককে সর্বনিম্ন ২ শতাংশ শেয়ারধারণ করতে হবে।

গত বছর মে মাসে আইনে সম্পূরক সংযোজন এনে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার না থাকলে শেয়ার বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া বা উপহার হিসেবে শেয়ার হস্তান্তর এবং বোনাস শেয়ার দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়।

উল্লেখ্য যে এককভাবে কোনো পরিচালকের ২ শতাংশ শেয়ার না থাকলে বেঁধে দেওয়া সময়ের পর তার পরিচালক পদ শূন্য হবে। এর এক মাসের মধ্যে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণকারী কেউ তা পূরণ করবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ