1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় আটক ৪

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৮১ বার দেখা হয়েছে
shek mujib

কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় চার মাদরাসা ছাত্রকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। রোববার (৬ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এ কথা জানান।

গত শুক্রবার রাতের কোনো এক সময় কুষ্টিয়া পৌরসভার পাঁচ রাস্তার মোড়ে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ডান হাত, পুরো মুখ ও বাম হাতের অংশবিশেষ ভেঙে ফেলা হয়। ঢাকার দোলাইড়পারে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপনে হেফাজতে ইসলামের বিরোধিতার মধ্যেই এই ঘটনা ঘটলো।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কুষ্টিয়ায় যে ঘটনাটি ঘটেছে তা আপনারা জানেন, পৌরসভা চত্বরে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করেছিল। এটা পৌরসভা কর্তৃপক্ষই করেছিল। হঠাৎ করে দেখা গেল গভীর রাতে এসে…দু’জনের ভিডিও ফুটেজ দেখা গেছে। তারা দু’জন হাতুরি দিয়ে ভেঙেছে।’

কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে চারজনকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা ইবনে মাসউদ মাদরাসা থেকে বেরিয়ে এসে এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। একজনের নাম আবু বকর, আরেকজনের নাম নাহিদ। বয়স এদের বেশি না। তাদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে আরও দুই ছাত্রকে আটক করা হয়েছে। তাদের নাম আলামিন ও ইউসুফ।’

‘তাদের যে বক্তব্য…ফেসবুকে আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন। আমরাও বিভিন্ন সময়ে দেখেছি। একজনের নাম বারবার চলে আসছে। তারই বক্তৃতা কিংবা তারই নির্দেশে এই ঘটনাগুলো ঘটছে। আমরা অনুসন্ধানের পর তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব। এখন পর্যন্ত তদন্ত চলছে, তাই আমি তার নামটি বলছি না’ বলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, ‘এই যে উস্কানি দিচ্ছে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে বের করে নিয়ে আসছে। এটা নিশ্চয়ই কারো কাম্য নয়। আমরা অবশ্যই এটা দেখব।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ