1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৩৬ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

চার খাতের অবকাঠামো উন্নয়নে ৩৪০ কোটি অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪২৩ বার দেখা হয়েছে
obaydul-ajom-

চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা, হালকা প্রকৌশল ও চামড়া শিল্প খাতের ২৫০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়াকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে সরকার। এসব খাতের পণ্য উৎপাদনে আধুনিক সুবিধাসহ শিল্প এলাকায় অবকাঠামো উন্নয়নে ৩৪০ কোটি টাকা তহবিল গঠন করা হয়েছে। এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জবস (ইসিফোরজে) প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক।

আজ ৪ কোটি ডলারের ওই তহবিল অবমুক্ত করা হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আশা করছে, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে তৈরি পোশাক খাতের বাইরে আলোচ্য চারটি খাতের নির্বাচিত শিল্প কারখানা আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন করতে সক্ষম হবে। তহবিল থেকে অনুদান প্রদানের লক্ষ্যে শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বা কনসোর্টিয়ামের কাছ থেকে আবেদন নেওয়া হবে।

রাজধানীর বিজয়নগরে পল্টন টাওয়ারে অর্থনীতিবিষয়ক প্রতিবেদকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) কার্যালয়ে এক কর্মশালায় এসব তথ্য জানান প্রকল্প পরিচালক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ওবায়দুল আজম। অনুষ্ঠানে ইআরএফ সভাপতি শারমীন রিনভীর সভাপতিত্ব করেন।

এ সময় জানানো হয়, বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে বেশকিছু আন্তর্জাতিক মানের কারখানা থাকলেও এর বাইরে অন্যান্য খাতে এর অভাব রয়েছে। ফলে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আলোচ্য চারটি খাতের পণ্য রপ্তানিতে প্রত্যাশিত অগ্রগতি নেই। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে আলোচ্য খাতগুলোর পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশও বিশ্ববাজারে প্রতিযোগী সক্ষম হয়ে উঠতে পারবে। ফলে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটি ফর ইনফ্রাস্ট্রাকচার কনস্ট্রেইন্টস (পিআইএফআইসি) কর্মসূচির মাধ্যমে শিল্প এলাকায় অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়টি বাস্তবায়ন করা হবে।

বিশেষত পানি শোধন ব্যবস্থা, পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদনে যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) স্থাপন, বিশেষায়িত ওয়্যারহাউস, মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা, পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনাসহ অবকাঠামো বাস্তবায়ন হবে পিআইএফআইসি অধীনে। প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিশ্বব্যাংক।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ