1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

বিদায়ী সপ্তাহে চাহিদায় এগিয়ে আর্থিক ও বস্ত্র খাতের শেয়ার

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩৪৫ বার দেখা হয়েছে
taka-copy

বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকায় প্রতিনিয়তই পোর্টফলিওতে নতুন ধরনের শেয়ার যুক্ত করছেন বিনিয়োগকারীরা। সম্প্রতি বিনিয়োগকারীরা তাদের পোর্টফলিও ভারী করছেন কম দরের শেয়ার দিয়ে, যে কারণে এ ধরনের শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়ছে। তাদের তালিকায় রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, মিউচুয়াল ফান্ডসহ অন্যান্য খাতের কম দরের শেয়ার। এ কারণে বর্তমানে ঘুরেফিরে আলোচনায় আসছে এসব খাত। এরই ধারাবাহিকতায় বিদায়ী সপ্তাহে এগিয়ে ছিল আর্থিক ও বস্ত্র খাত।

বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সূচক হ্রাসের দিনে বিনিয়োগকারীদের পছন্দের শীর্ষে ছিল আর্থিক খাতের কোম্পানির শেয়ার, যে কারণে সকাল থেকেই এ খাতের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বাড়তে থাকে। এ খাতের পাশাপাশি বস্ত্র খাতের কোম্পানির শেয়ারেও বিনিয়োকারীদের সন্তোষজনক চাহিদা দেখা যায়। দিন শেষে বাড়তে দেখা যায় এ দুটির খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর।

দিন শেষে মোট লেনদেনে আর্থিক খাতের একক অবদান চোখে পড়ে ১৪ শতাংশ। তবে শেয়ারদর বাড়ার কারণে বস্ত্র খাতের কোম্পানিতে বিক্রেতা কমে যায়। আগামীতে খাতটি আর ভালো করতে পারে এমন ভেবে অনেকেই শেয়ার বিক্রি করেননি। ফলে মোট লেনদেনে খুব বেশি অবদান রাখতে পারেনি এ খাতটি। দিন শেষে মোট লেনদেনে বস্ত্র খাতের একক অবদান দেখা যায় প্রায় পাঁচ শতাংশ।

এদিকে কয়েক দিন দর পতনের পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিমা খাত। বৃদ্ধি পেতে দেখা যায় খাতটির সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর। তবে মোট লেনদেনে এ খাতটির তেমন প্রভাব দেখা যায়নি। দিন শেষে মোট লেনদেনে এ খাতের অবদান দেখতে পাওয়া যায় ৯ শতাংশের কম। অন্যদিকে মোট লেনদেনে সবার শীর্ষে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত। বেক্সিমকো ও স্কয়ার ফার্মাসহ কয়েকটি কোম্পানিতে বিক্রির চাপ সৃষ্টি হয়, যে কারণে লেনদেনে এগিয়ে যায় খাতটি। দিন শেষে মোট লেনদেনে এ খাতের একক অবদান ছিল ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে আগের কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় এগিয়ে ছিল ব্যাংক খাতের কোম্পানি। দিন শেষে মোট লেনদেনে খাতটির অবদান দেখতে পাওয়া যায় ১৪ দশমিক চার শতাংশ। এছাড়া তালিকাভুক্ত অন্যান্য খাতের কোম্পানির শেয়ারে আগের চেয়ে বেশি বিনিয়োগ বাড়তে দেখা যায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ