1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

আইপিও কোটায় পরিবর্তন আসছে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৪২৭ বার দেখা হয়েছে
IPO-

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) কোটায় পরিবর্তন আসছে। নতুন নিয়মে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা বাড়তে পারে। আজ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় চুড়ান্ত হতে পরে। নতুন আইনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা আরও ১৫ শতাংশ বাড়ানো হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসইসির সূত্র মতে, আগামী ১লা এপ্রিল থেকে সকল সাধারণ বিনিয়োগকারীকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) শেয়ার দিতে চায়। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আইনটিতে কিছুটা পরিবর্তন আনতে চায় কমিশন।

বিএসইসি সূত্র মতে, বেশির ভাগ যোগ্য বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজারে কোন বিনিয়োগ নেই। অথচ তারা আইপিওর কোটা সুবিধা গ্রহণ করছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সুরক্ষা করতে চায় কমিশন। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে ইতোমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে কমিশন। পাবলিক ইস্যু রুলসেও কিছু পরিবর্তন আনতে কাজ করছে কমিশন।

সূত্র মতে, এর আগে গত কমিশনের ৬৯৩তম সভায় পাবলিক ইস্যু আইন ২০১৫ এর নতুন রুপ দিয়েছিলো পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। আইনটিতে ২২টি সংশোধনীতে নতুন রুপে আইপিও আইন সংশোধনী এনেছিলো কমিশন। সেই সময়ে স্থির মূল্যে (ফিক্সড প্রাইস) পাবলিক ইস্যুর ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৪০% থেকে কমে ৩০% করা হয়। এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা (এনআরবি ব্যতিত) ৪০% থেকে বৃদ্ধি করে ৫০% করা হয়।

অন্যদিকে, বুক বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৬০% থেকে কমিয়ে ৫০% এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা ৩০% থেকে বাড়িয়ে ৪০% হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ