1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আইপিও কোটায় পরিবর্তন আসছে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৪১৫ বার দেখা হয়েছে
IPO-

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) কোটায় পরিবর্তন আসছে। নতুন নিয়মে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা বাড়তে পারে। আজ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় চুড়ান্ত হতে পরে। নতুন আইনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা আরও ১৫ শতাংশ বাড়ানো হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসইসির সূত্র মতে, আগামী ১লা এপ্রিল থেকে সকল সাধারণ বিনিয়োগকারীকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) শেয়ার দিতে চায়। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আইনটিতে কিছুটা পরিবর্তন আনতে চায় কমিশন।

বিএসইসি সূত্র মতে, বেশির ভাগ যোগ্য বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজারে কোন বিনিয়োগ নেই। অথচ তারা আইপিওর কোটা সুবিধা গ্রহণ করছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সুরক্ষা করতে চায় কমিশন। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে ইতোমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে কমিশন। পাবলিক ইস্যু রুলসেও কিছু পরিবর্তন আনতে কাজ করছে কমিশন।

সূত্র মতে, এর আগে গত কমিশনের ৬৯৩তম সভায় পাবলিক ইস্যু আইন ২০১৫ এর নতুন রুপ দিয়েছিলো পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। আইনটিতে ২২টি সংশোধনীতে নতুন রুপে আইপিও আইন সংশোধনী এনেছিলো কমিশন। সেই সময়ে স্থির মূল্যে (ফিক্সড প্রাইস) পাবলিক ইস্যুর ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৪০% থেকে কমে ৩০% করা হয়। এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা (এনআরবি ব্যতিত) ৪০% থেকে বৃদ্ধি করে ৫০% করা হয়।

অন্যদিকে, বুক বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৬০% থেকে কমিয়ে ৫০% এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা ৩০% থেকে বাড়িয়ে ৪০% হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ