1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০০ অপরাহ্ন

নির্দেশনা মানছে না রাষ্ট্রায়াত্ত্ব কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩০৮ বার দেখা হয়েছে
power gred

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়াত্ত্ব কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক।

পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২.৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮.২৯ কোটি টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭.৯৪ কোটি টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫.০৯ কোটি টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬.৪৪ কোটি টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭.৫৪ কোটি টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ০.৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ০.১৬ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ওই গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১.১৭ কোটি টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯.৮৫ কোটি টাকা, ডেসকোর কাছে ০.৫৬ কোটি টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮.৩১ কোটি টাকা, পিবিএসের কাছে ১.৬৪ কোটি টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ০.০০৭ কোটি টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ০.৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ০.১৬ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। এই টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।

এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রীড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ