1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

বিভিন্ন কারসাজি ও অনিয়মের তথ্য ফাঁস

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩৬৬ বার দেখা হয়েছে
fine-foods-limited (1)

ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরে মন্দায় থাকলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফাইন ফুডসের শেয়ার দর নিয়ে মাঝেমধ্যেই কারসাজি করা হয়। এক্ষেত্রে কোন কারণ ছাড়াই কৃত্রিমভাবে কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিক উত্থান ঘটানো হয়। যে কোম্পানিটির আর্থিক হিসাবে বিভিন্ন অনিয়ম পেয়েছে নিরীক্ষক।

ব্যবসায় দূর্বল ফাইন ফুডসের লভ্যাংশ গত কয়েক বছর ধরে ২-৩ শতাংশের মধ্যে ছিল। তবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে সেটা ১ শতাংশে নেমে এসেছে। এছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) আটকে আছে কয়েক পয়সার মধ্যে। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে লোকসান হয়েছে। ওই সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০.১২৬ টাকা।

এমন দূর্বল কোম্পানিটির শেয়ার দর শনিবার (১৬ জানুয়ারি) দাড়িঁয়েছে ৫১.৭০ টাকায়। যে শেয়ারটি গত ১০ সেপ্টেম্বর ৯৮.৫০ টাকায় ছিল।

ফাইন ফুডসের এই অস্বাভাবিক দরের পেছনে রয়েছে স্বল্পমূলধনী। কোম্পানিটির ১৩.৯৭ কোটি টাকার পরিশোধীত মূলধন হওয়ায় সহজেই নিয়ন্ত্রন করতে পারে কারসাজিকররা।

এই কোম্পানিটির উদ্যোক্তা/পরিচালকেরা শেয়ার বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যাতে কোম্পানিতে উদ্যোক্তা/পরিচালকদের শেয়ার ধারন নেমে এসেছে ৬.৩৮ শতাংশে। এরমাধ্যমে উদ্যোক্তা/পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারনের নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটেছে। এ জাতীয় কোম্পানির পর্ষদ পূনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

নিরীক্ষক জানিয়েছে, ফাইন ফুডস কর্তৃপক্ষ ক্যাপিটাল স্টক হিসেবে ১.০৫ কোটি টাকার সম্পদ দেখিয়েছে। এরমধ্যে বৃক্ষরোপণ এবং পশুসম্পদও যুক্ত রয়েছে। যা বাজার দরের পরিবর্তে ব্যয়মূল্যে দেখিয়ে আন্তর্জাতিক হিসাব মান (আইএএস)-৪১ লংঘন করা হয়েছে।

এদিকে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ওই সম্পদ বাজার মূল্যে না দেখানোর কারনে প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে ভুলের পরিমাণ নির্ণয় করতে পারেনি নিরীক্ষক। যে কারনে আর্থিক হিসাবে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করাও সম্ভব হয়নি।

আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ধারা ৩০(১) অনুযায়ি, ১৫ হাজার টাকা বা এর উপরে বেতন বা সম্মানি পাওয়া কর্মীদের ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ প্রদান করতে বলা হয়েছে। কিন্তু ফাইন ফুডস কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসেই অনেক কর্মীকে নগদে প্রদান করে।

এদিকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে গঠন করলেও শ্রম আইনের ফান্ড ডব্লিউপিপিএফ ট্রাস্টে হস্তান্তর করেনি বলে জানিয়েছে নিরীক্ষক। যা বাংলাদেশ শ্রম আইনের ব্যত্যয়। অথচ আইনে প্রতি অর্থবছর শেষ হওয়ার ৯ মাসের মধ্যে ফান্ড হস্তান্তরের কথা বলা আছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ