1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০১ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
বৃহস্পতিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম

পুঁজিবাজার উন্নয়নে সিএসই’র ৫ প্রস্তাব

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২ জুন, ২০২১
  • ৩৯৮ বার দেখা হয়েছে
cse

আসন্ন ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ৫ প্রস্তাব দিয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। স্টক এক্সচেঞ্জটির চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

০১. তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার হ্রাস: তালিকাভুক্ত কোম্পানির বিদ্যমান কর হার ২৫% থেকে কমিয়ে ২০% করা। তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর হারের পার্থক্য বেশি হলে মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত হবে। যা পুঁজিবাজারকে সমৃদ্ধ করবে এবং স্বচ্ছ করপোরেট রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

০২. নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য কর রেয়াতের সময়সীমা বৃদ্ধি: ন্যূনতম ২০% শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তর করলে আয়কর রেয়াত লাভের বিদ্যমান সুযোগ শর্ত সাপেক্ষে নিন্মোক্তভাবে তিন বছর পর্যন্ত বর্ধিত করা যেতে পারে।

০৩. এসএমই কোম্পানী সমূহের জন্য নতুন কর হার নির্ধারণ: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এসএমই কোম্পানীসমূহরে জন্য তালিকাভুক্ত হওয়ার বছর থেকে ৫ বছরের জন্য ১০% হারে কর নির্ধারণ করা যেতে পারে।

০৪. ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতাদের করমুক্ত ডিভিডেন্ডের সীমা বৃদ্ধিকরণ: করমুক্ত ডিভিডেন্ডের সীমা ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা থেকে ২,০০,০০০ টাকা নির্ধারণ করা যেতে পারে।

০৫. তালিকাভুক্ত/অতালিকাভুক্ত বন্ডের সুদ আয়ের উপর কর অব্যাহতি: বর্তমানে শুধুমাত্র জিরো কূপন বন্ড থেকে প্রাপ্ত আয় ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাতিরেকে করমুক্ত। দেশের অর্থনীতির আকার এবং ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতার প্রেক্ষিতে একটি শক্তিশালী বন্ড মার্কেট তৈরি করা অতি জরুরি। এই পদক্ষেপ পুঁজিবাজারের পাশাপাশি আর্থিক খাতেও শৃঙ্খলা আনয়ন করতে পারে। সে কারণে নতুনভাবে একটি বন্ড মার্কেট তৈরি করার লক্ষ্যে সকল প্রকার বন্ড থেকে প্রাপ্ত আয়কে করমুক্ত করা প্রয়োজন এবং জিরো কূপন বন্ড থেকে প্রাপ্ত আয়ের করমুক্ত সুবিধা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সকল করদাতাকে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ