1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আবারো উঠছে ৩০-৩২ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২ জুন, ২০২১
  • ২৭৪ বার দেখা হয়েছে
bsec-chairman

পুঁজিবাজারের আরও ৩০-৩২টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম।

একটি শীর্ষ নিউজ পোর্টালকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বিএসইসি চেয়ারম্যান কোন ৩০-৩২টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া হবে, সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি।

বিএসইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখন হয়তো ৩০ থেকে ৩২টা আছে। আমরা এখন এটি নিয়ে খুবই সিরিয়াসলি চিন্তা করছি। খুব শিগগিরই আমরা বাকি যে ৩০-৩২টা কোম্পানি আছে সেগুলোও উঠিয়ে দেব। তাহলে বছর ধরে এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের যে টাকা আটকে আছে তারা হয়ত লেনদেনে আসবে।’

এভাবে পর্যায়ক্রমে সবগুলোর ফ্লোর প্রাইসই তুলে দেয়া হবে বলেও জানান শিবলী রুবাইয়াত।

ধাপে ধাপে করার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘যদি একসঙ্গে করতে যাই, তাহলে বাজারের সূচক ও লেনদেনে প্রভাব পড়বে। এজন্য আমরা একটা একটা করে করব। তারপর একটা সময় পর আমরা পুরোটাই উঠিয়ে দেব।’

গত বছর করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ার পর শেয়ারদরে ধস ঠেকাতে এই ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্য বেঁধে দেয়া হয়। এর মধ্যে ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া হয় গত ৭ এপ্রিল।

প্রথম দিনই আতঙ্কে এসব কোম্পানি ব্যাপকভাবে দর হারালেও পরে বিএসইসি কিছুটা স্বস্তি দেয় বিনিয়োগকারীদের। তারা জানান, এসব কোম্পানির শেয়ার দিনে ১০ শতাংশ দর বাড়তে পারবে, কিন্তু কমতে পারবে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ।

শুরুতে বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ হলেও প্রায় দুই দুই মাস পর ফ্লোর তোলার মূল্যায়ন করলে বেশ কিছু ইতিবাচক প্রভাবও লক্ষ্য করা যায়। যেসব কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হতো না বললেই চলে, সেগুলো এখন প্রতিদিনই বিপুল পরিমাণ লেনদেন হচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীদের আটকে থাকা টাকা সচল হচ্ছে। এক কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে তারা অন্য কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারছেন।

আবার আগের ফ্লোর প্রাইস ছাড়িয়ে দাম বেড়েছে প্রায় অর্ধেক কোম্পানির। আরও বহু কোম্পানির শেয়ার দর ফ্লোরের আশেপাশেই আছে। যে কোনো একটি ভালো দিনেই সেগুলো আগের ফ্লোর প্রাইস ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এই অভিজ্ঞতার পর পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক ফেসবুক পেজগুলোতেও বিনিয়োগকারীরা ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার পক্ষে কথা বলছেন কেউ কেউ। আবার এর বিরোধিতাও করছেন অনেকে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান জানান, তাদের কাছেও এমন দাবি জানানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে বিনিয়োগকারী এসোসিয়েশনেরও চিঠি এসেছে। তারাও অনুরোধ করেছেন ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেয়ার জন্য।’

ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া ৬৬ কোম্পানির দর দিনে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ কমতে পারবে বলে যে সুবিধা দেয়া হয়েছে, সেটি আরও কিছু দিন চালু থাকবে বলেও জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। নতুন যেগুলোর ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হবে, সেগুলোর ক্ষেত্রে প্রথম দিন থেকেই এই বিধানই চালু থাকবে। সৌজন্যে-নিউজবাংলা

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ