1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

হিজাব বিতর্কে কর্ণাটক হাইকোর্টের শুনানি শুরু

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২০১ বার দেখা হয়েছে
indian hi cot

yকর্ণাটক হাইকোর্টে হিজাবকাণ্ডের শুনানি আবারও শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজ্যের প্রধান বিচারপতি ঋতু রাজ অবস্থি, বিচারপতি কৃষ্ণ এস দিক্ষিত ও জেএম খাজির তিন সদস্যের বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

গত বৃহস্পতিবার মামলার প্রথম শুনানিতে কর্ণাটক হাইকোর্ট যতদিন এ বিষয়ে মামলা চলছে ততদিন ধর্মীয় পোশাক পরে শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যাওয়া থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেন। সোমবার দুপুরে এ বিষয়ে আবারও শুনানির দিন ধার্য ছিল। পরে আদালত শুনানি একদিন পিছিয়ে দেন।

মঙ্গলবার হাইকোর্টে বাদী পক্ষের আইনজীবী বলেন, আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ শুধু ইউনিফর্ম থাকা কলেজগুলোর জন্য। কিন্তু বিশেষ ইউনিফর্ম না থাকা কলেজেও মুসলিম মেয়েদের হিজাব খুলে ফেলতে বাধ্য করা হচ্ছে।

কুন্দাপুরা কলেজের দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে আদালতে উপস্থিত রয়েছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী দেবদত্ত কামাত। তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা রয়েছে, কোনো ধর্মীয় কাজ খারাপ মনে হলে জনশৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য বা নৈতিকতার ভিত্তিতে রাষ্ট্র তা বন্ধ করতে পারে। কিন্তু এই মামলা মাথায় স্কার্ফ পরার মতো একটি নিরীহ বিষয় নিয়ে।

কামাতের দাবি, কর্ণাটকের শিক্ষা আইনে ভারতীয় সংবিধানের ২৫ অনুচ্ছেদের অধীনে সুরক্ষিত অধিকারগুলো লঙ্ঘন করার সুযোগ নেই। তিনি গত ৫ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধ করে দেওয়া সরকারি আদেশের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।

ভারতে হিজাবকাণ্ডের শুরু মূলত গত ডিসেম্বরে। সেসময় কিছু মুসলিম ছাত্রী হিজাব পরে উড়ুপির একটি কলেজে যাচ্ছিলেন। তার জেরে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষার্থীরা গেরুয়া বস্ত্র পরে কলেজে যেতে শুরু করেন। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব বাড়তে থাকায় কর্ণাটকের বিজেপিশাসিত সরকার কলেজছাত্রীদের হিজাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

ধীরে ধীরে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিশেষ করে গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মাণ্ড্যর প্রি-ইউনিভার্সিটি কলেজে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের সঙ্গে মুসকান খানের মুখোমুখি হওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর আলোচনার ঝড় ওঠে। মামলা গড়ায় আদালতে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ