1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২০ পূর্বাহ্ন

স্পট মার্কেটে যাচ্ছে সিটি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ড

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ আগস্ট, ২০২২
  • ১৯১ বার দেখা হয়েছে

প্রথম বছরের প্রথম অর্ধবার্ষিকের জন্য ঘোষিত কুপন রেট নির্ধারণ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের আগে আজ ও আগামী রোববার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিটি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের লেনদেন কেবল স্পট মার্কেটে হবে। এ সময়ে বন্ডটির ব্লক মার্কেটের লেনদেনও স্পট সেটলমেন্ট সাইকেলের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে।

নন-কনভার্টিবল (অর্থাৎ শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য নয়), আনসিকিউরড (অর্থাৎ এর বিপরীতে কোনো জামানত রাখা নেই), ফ্লোটিং রেটবিশিষ্ট পারপেচুয়াল বন্ডটির বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রথম বছরের প্রথম অর্ধবার্ষিকের জন্য (১ মার্চ থেকে ৩১ আগস্ট) ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৯ আগস্ট।

এদিকে, আজ বেলা ৩টায় বন্ডটির ট্রাস্টি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ের জন্য কুপন রেট ঘোষণা করা হবে।

চলতি বছরের ২০ জুন থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত হয় সিটি ব্যাংক লিমিটেডের ৪০০ কোটি টাকার এ পারপেচুয়াল বন্ড। ২০২০ সালের ২৩ জুন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭২৯তম কমিশন সভায় এ বন্ডের অনুমোদন দেয়া হয়।

এর আগে এ বন্ড ইস্যুর প্রস্তাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেয় বন্ডটি।

বন্ডটির প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, সমবায় সমিতি, সংগঠন, ট্রাস্টসহ যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ডটি ইস্যু করা হয়েছে। বন্ড বিক্রির মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে ব্যাংকটি অ্যাডিশনাল টিয়ার-ওয়ান মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে।

এ বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার ছিল সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড। আর ট্রাস্টির দায়িত্বে রয়েছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

চলতি বছর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া সিটি ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের মোট ইউনিট সংখ্যা ৪ হাজার। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও ৩৫ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীর হাতে রয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ