1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

পুঁজিবাজারে ৪ ব্যাংকের মুনাফার শতভাগ ব্যাংকে রাখার সিদ্ধান্ত

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৭ জুলাই, ২০২০
  • ৪০৭ বার দেখা হয়েছে
Full-reserve-

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ২০১৯ সালের ব্যবসায় অর্জিত মুনাফার শতভাগ ব্যাংকে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যে ব্যাংকগুলোর ২০১৯ সালে ৫৫৯ কোটি ৩ লাখ টাকার নিট মুনাফা হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংকগুলো হচ্ছে- এবি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, রূপালি ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।

ব্যাংকগুলোর পর্ষদ শুধুমাত্র বোনাস শেয়ার ঘোষণার মাধ্যমে এই মুনাফার শতভাগই কোম্পানিতে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর মুনাফার তুলনায় লভ্যাংশ প্রদান অনুপাত (ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও) হবে শূন্য।

এর আগের বছর ১৭ ব্যাংকের মুনাফার শতভাগ রেখে দেওয়া হয়েছিল। ওই বছর ব্যাংকগুলোর ৩ হাজার ৬৭৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার মুনাফার পুরোটাই ব্যাংকে রেখে দেওয়া হয়েছিল।

ব্যাংকগুলো ছিল- ডাচ-বাংলা ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, রূপালি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক, স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক ও এবি ব্যাংক।

২০১৯ সালের ব্যবসায় নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা না করা ব্যাংক ৪টির ৫৫৯ কোটি ৩ লাখ টাকার নিট মুনাফা হয়েছে। এরমধ্য থেকে শেয়ারহোল্ডারদেরকে ১ টাকারও নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হবে না। যাতে মুনাফার পুরোটাই ব্যাংকগুলোতে থেকে যাবে।

বোনাস শেয়ার প্রকৃতপক্ষে কোন লভ্যাংশ না বলে সারা বিশ্বব্যাপি সমাদৃত। কারন এক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডারদের কোন ধরনের সম্পদ প্রদান করতে হয় না। শুধুমাত্র শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে শেয়ার সংখ্যা বাড়িয়ে দিলেই হয়। যে কারনে নগদ লভ্যাংশকে উৎসাহিত করা হয়। এছাড়া নগদ লভ্যাংশ প্রদানের উপর একটি কোম্পানির সক্ষমতা বোঝা যায়।

দ্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) সাবেক সভাপতি দেওয়ান নুরুল ইসলাম বিজনেস আওয়ারকে বলেন, প্রকৃতপক্ষে বোনাস শেয়ারে শেয়ারহোল্ডারদের কোন বেনিফিট নেই এবং এটি কোন লভ্যাংশ না। যে কারনে তারা সাধারনত নগদ লভ্যাংশ প্রত্যাশা করে। তবে ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটের কারনে বোনাস শেয়ার দিতে পারে। এছাড়া মূলধন বাড়ানোও উদ্দেশ্য হতে পারে।

বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা ব্যাংকগুলোর ২০১৯ সালের মুনাফার একাংশ দিয়ে পরিশোধিত মূলধন ও বাকি অংশ দিয়ে রিজার্ভ বাড়ানো হবে।

নিম্নে শুধুমাত্র বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা ব্যাংকের তথ্য তুলে ধরা হল-

ব্যাংকের নাম২০১৯ সালের লভ্যাংশইপিএসমুনাফা (কোটি টাকা)
এবি ব্যাংক৫% বোনাস০.১৬১২.১৩
আইএফআইসি ব্যাংক১০% বোনাস১.৯২২৮২.৭৪
রূপালি ব্যাংক৫% বোনাস১.৩৮৫৭.১৬
ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক১০% বোনাস২.৪০২০৭

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ