1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

বিদায়ী বছরে সর্বোচ্চ লেনদেন ওষুধ ও রসায়ন খাতে

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১২৪ বার দেখা হয়েছে

বিদায়ী বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেনের সাড়ে ১৫ শতাংশই হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলোর। যা ডিএসইতে খাত ভিত্তিক সর্বোচ্চ লেনদেন।

জানা গেছে, ডিএসইতে বিদায়ী বছরে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলোর ৩৬ হাজার ৯১৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা মোট লেনদেনের ১৫.৫৯ শতাংশ।

ডিএসইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ হাজার ৫৭১ কোটি ৬০ লাখ টাকার বা ১১.২২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতের কোম্পানিগুলোর আর তৃতীয সর্বোচ্চ টেক্সটাইল খাত ২৪ হাজার ২৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার বা ১০.২৪ শতাংশ।

এছড়া প্রকৌশল খাতের ২৩ হাজার ২২০ কোটি ৯০ লাখ টাকা বা ৯.৮১ শতাংশ, বীমা খাতের ১৭ হাজার ৫৪৪ কোটি ১০ লাখ টাকার বা ৭.৪১ শতাংশ৷, বিদ্যু’ ও জ্বালানি খাতের ১৩ হাজার ২৮৪ কোটি ১০ লাখ টাকার বা ৫.৬১ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ১২ হাজার ৮৩৭ লাখ টাকার বা ৫.৪২ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১২ হাজার ৪৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার বা ৫.২৭, ব্যাংকিং খাতের ১২ হাজার ১৩৪ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ৫.১৩, আর্থিক খাতের ১০ হাজার ৭০৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার বা ৪.৫২ শতাংশ, পেপার খাতের ৯ হাজার ১০৭ কোটি ৬০ লাখ টাকার বা ৩.৮৫ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতের ৭ হাজার ৩৮৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার বা ৩.১২ শতাংশ, চামড়া খাতের ৬ হাজার ৯৪৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার বা ২.৯৩ শতাংশ, সিরামিক খাতের ৫ হাজার ৮২৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার বা ২.৪৬ শতাংশ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৫ হাজার ১২৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার বা ২.১৭ শতাংশ, সিমেন্ট খাতের ৪ হাজার ৮০৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার বা ২.০৩ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতের ২ হাজার ৮৫৯ কোটি ৫০ লাখ টাকার বা ১.২১ শতাংশ, এসএমই খাতের ২ হাজার ৪৫৩ কোটি ৩০ লাখ টাকার বা ১.০৪ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ১ হাজার ৩৮৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার ০.৫৯ শতাংশ, পাট খাতের ৫৭৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার বা ০.২৪, বন্ড খাতের ৩৩৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার বা ০.১৪ শতাংশ এবং সরকারি সিকিউরিটিজের ৫০ লাখ টাকা বা মোট লেনদেনের ০.০০৪ শতাংশ হয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ