1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বৃক্ষরোপণ  বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন মোজো এখন বাংলাদেশের ‘১ নম্বর’ বেভারেজ ব্র্যান্ড ১ টাকা কমলো ডিজেল-কেরোসিনের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার আল্টিমেটাম থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি-ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ

ডিসেম্বরে আমানতে ৮ শতাংশের বেশি সুদ দিলো দশ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১০৩ বার দেখা হয়েছে

বর্তমানে দেশে মূল্যস্ফীতি চরম মাত্রায় ঠেকেছে। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমানতের সুদহার বাড়াতে হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে সম্প্রতি ব্যাংকের আমানতের ওপর বেঁধে দেওয়া সুদহার তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও আমানতের সুদহার নিজেরাই নির্ধারণ করতে পারে। গত ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আমানতে ৮ শতাংশের বেশি সুদ দিয়েছে দশ আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

তথ্য অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি আমানতকারীদের ১১ দশমিক ৪০ শতাংশ সুদ দিয়েছে। আলোচিত এই সময়ে উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড সুদ দিয়েছে ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আভিভা ফাইন্যান্স লিমিটেড ৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড ৮ দশমিক ৪১ শতাংশ আমানতে সুদ দিয়েছে।

এছাড়া প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড ৮ দশমিক ২৩ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৯ দশমিক ০২ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড ৮ দশমিক ০৭ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং সিভিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ সুদ দিয়েছে।

এদিকে ২০২২–২৩ অর্থ বছরের (জানুয়ারি-জুন) শেষ ছয় মাসের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে আমানতের ওপর বেঁধে দেওয়া সুদহার তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত আসে। তখন থেকেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আমানতের সুদ হার নিজেরাই নির্ধারণ করছে।

এসময় ভোক্তাঋণের ক্ষেত্রে সুদহার ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিলো। অর্থাৎ ভোক্তাঋণের সুদহার এখন সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ।

তবে আলোচিত এই সময়ে শিল্পঋণসহ অন্যান্য ঋণের ক্ষেত্রে সুদহার বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি। অন্যান্য ঋণের বেঁধে দেওয়া সুদহার তুলে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন থাকবে বলে জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিলে ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়ার পর আমানতের সুদহার আড়াই শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছিল। এরপর ২০২১ সালের আগস্টে আমানতের সর্বনিম্ন সুদহার বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, তিন মাস ও তার বেশি মেয়াদি আমানতের সুদ কোনোভাবেই তিন মাসের গড় মূল্যস্ফীতির কম হতে পারবে না।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ