1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
বিমানের ওয়েব টিকেটিংয়ে নতুন পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে যুক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল জনতা ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন  অনুষ্ঠিত অবকাঠামো উন্নয়নে এডিবির সঙ্গে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তি ছয় মাসের মধ্যে পুরনো গাড়ি অপসারণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা বাজার নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সরকার: প্রেস সচিব মেট্রোরেলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন চার দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

১২ কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩
  • ১৩৭ বার দেখা হয়েছে
Dse

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে শেয়ার ধারণের পরিমাণ গত ফেব্রুয়ারিতে বেড়েছে। একই সময়ে বিদেশি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টেও শেয়ার বেড়েছে। তবে তা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের তুলনায় তা কম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও এডিএন টেলিকমসহ মোট ১২টি কোম্পানিতে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ শেয়ার কেনা বাড়িয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

গত ফেব্রুয়ারি শেষে তালিকাভুক্ত ৩৯০ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীর ধরন অনুযায়ী শেয়ার ধারণের হালনাগাদ তথ্য পর্যালোচনায় এ তথ্য মিলেছে। অবশ্য এখনও ১১ কোম্পানি ও ১০ মিউচুয়াল ফান্ড এ তথ্য প্রকাশ করেনি।

জানা গেছে, ফেব্রুয়ারি শেষে তালিকাভুক্ত ৩৫৪ কোম্পানি এবং ৩৬ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মোট পরিশোধিত মূলধন ছিল ৯০ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের হিসাবে মোট শেয়ার ছিল ৯ হাজার ৩৪ কোটি ৪০ লাখ। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ছিল ১ হাজার ৮৬৩ কোটি, যা মোট শেয়ারের ২০ দশমিক ৫৫ শতাংশ।

গত জানুয়ারি শেষে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মোট পরিশোধিত মূলধন ছিল ৯০ হাজার ৬০৪ কোটি টাকা বা মোট ৯ হাজার ৬০ কোটি ৪০ লাখ শেয়ার। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ছিল ১ হাজার ৮৬০ কোটি ২০ লাখ বা মোটের ২০ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

পর্যালোচনায় আরও দেখা গেছে, জানুয়ারির তুলনায় ১৫২ কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কমবেশি বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ১১৬টি থেকে। একই সময়ে ১১৮ শেয়ারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বেড়েছে এবং কমেছে ১৫০টি থেকে। অর্থাৎ বেশিরভাগ শেয়ার থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিক্রি করা শেয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কিনেছেন। অবশ্য টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ খুব বেশি নয়। তা ছাড়া কোন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে শেয়ার কেনা হয়েছে, তাও পরিষ্কার নয়।

গত মাসে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার বেড়েছে সর্বাধিক ৫ দশমিক ১৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। জানুয়ারি শেষে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ছিল মোটের ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা ফেব্রুয়ারি শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত এক মাসে শেয়ারটির দর উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছিল। ৮৫ থেকে ১২৪ টাকায় ওঠার পর এখন শেয়ারটির দর পড়তির দিকে। সর্বশেষ ডিএসইতে শেয়ারটি ৯০ টাকার কমে কেনাবেচা হয়েছে।

প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার বৃদ্ধির দিক থেকে এর পরের অবস্থানে ছিল এডিএন টেলিকম। দর ওঠানামায় এ কোম্পানির ক্ষেত্রেও একই ধারা দেখা গেছে। জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি শেষে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার ৪ দশমিক ৭০ শতাংশীয় পয়েন্ট বেড়ে ১৯ দশমিক ৬৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। গত এক মাসে এর দর ১১৩ থেকে ১৭২ টাকায় উঠে সর্বশেষ ১৫২ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

আরও যেসব শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, সেগুলোর অন্যতম হলো– মুন্নু এগ্রো মেশিনারিজ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, সিলভা ফার্মা, এএফসি এগ্রো, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, বিডি ফাইন্যান্স, এইচআরটেক্স , ই-জেনারেশন, বিডি অটোকার এবং ইসলামী ব্যাংক।

বিপরীতে জেমিনি সি ফুড থেকে সর্বাধিক ৮ দশমিক ৬২ শতাংশীয় পয়েন্ট শেয়ার কমেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্ট থেকে। গত জানুয়ারি শেষে যা ছিল ১৬ দশমিক ৩১ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি শেষে তা ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমেছে। প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ার কমেছে এমন কোম্পানির মধ্যে রয়েছে– আমরা নেটওয়ার্কস, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ফাইন ফুডস, জেনেক্স ইনফোসিস, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফরচুন সুজ, এপেক্স ফুটওয়্যার, আমরা টেকনোলজিস, বসুন্ধরা পেপার ইত্যাদি।

ফেব্রুয়ারিতে বিদেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে শেয়ার ছিল ১৮২ কোটি ৮০ লাখ, যা গত জানুয়ারির তুলনায় ৪০ লাখ বেশি। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্টে শেয়ার ২ হাজার ৮৩৪ কোটি ৭০ লাখ থেকে বেড়ে ২ হাজার ৮৩৫ কোটি ৯০ লাখে উন্নীত হয়েছে। গুটিকয় কোম্পানি ছাড়া বিদেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের শেয়ার ধারণের হারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ