1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন

জলবায়ু বিষয়ক ‘ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট চ্যালেঞ্জ’ প্রোগ্রাম চালু

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৬ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : নিত্য ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) যৌথভাবে ‘ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট চ্যালেঞ্জ’ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ উদ্যোগে কোম্পানিটির সঙ্গে আছে যুক্তরাজ্য সরকার এবং আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং-ইওয়াই, দ্য সাজিদা ফাউন্ডেশন ও দ্য ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্ট।

শনিবার (৪ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, অভিনব ব্যবসায়িক ধারণার মাধ্যমে বাংলাদেশকে জলবায়ু সহনশীল করা ও প্লাস্টিক সার্কুলারিটি বাড়ানোই এর লক্ষ্য।

সাজিদা ফাউন্ডেশন এবং দ্য ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্ট যৌথভাবে ‘ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট চ্যালেঞ্জ’ বাস্তবায়নে যুক্ত হয়েছে। এই যৌথ অংশীদারত্বের লক্ষ্য—কৃষি, পানি, স্যানিটেশন এবং হাইজিন (ওয়াশ) সেক্টরে সামাজিক উদ্ভাবকদের সহযোগিতা করা এবং একসঙ্গে প্লাস্টিক সার্কুলারিটি বাস্তবায়নে কাজ করা।

বাংলাদেশে অবস্থিত ব্রিটিশ হাই কমিশনানের বাসভবনে অনুষ্ঠিত ‘ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার সারাহ কুক, ইউবিএলের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাভেদ আখতার এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও উদ্যোগের সহযোগীদের প্রতিনিধিরা।

‘ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট চ্যালেঞ্জ’র আওতায় উদ্ভাবনী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো মূলধন, ব্যবসায়িক মনিটরিং ও কর্পোরেট ভ্যালু চেইনের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য সাড়ে ৫ কোটি টাকার বেশি অর্থ পাবে। এই ইমপ্যাক্ট এক্সিলারেটর প্রোগ্রামটি প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ এবং প্লাস্টিকের পুনঃব্যবহারের সক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়ে কাজ করে এমন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শনাক্ত ও বাছাই করবে এবং তাদের কাজকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।

আগ্রহীদের মধ্যে সফল আবেদনকারীদের ‘ট্রান্সফর্ম’র মাধ্যমে ইউনিলিভার এবং ইওয়াই থেকে অন্যান্য অনুদানপ্রাপ্তদের সাথে তাদের প্রকল্প, শেখা, বিনিময় এবং নেটওয়ার্কিং সুযোগগুলো পরীক্ষা এবং সম্প্রসারণের জন্য এন্টারপ্রাইজ প্রতি ৯০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদান দেওয়া হবে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার সারাহ কুক বলেছেন, অংশীদারত্ব ও উদ্ভাবন ট্রান্সফর্ম মডেলের প্রধানতম দুটি বিষয়। যেসব উদ্যোক্তরা তাদের কমিউনিটি সম্পর্কে জানে এবং তাদের সঙ্গে কাজ করে এই মডেল তাদের ক্ষমতায়িত করে। যুক্তরাজ্য সরকারের গ্র্যান্ট ফান্ডিং, ইউনিলিভার এবং ইওয়াই এর অভিজ্ঞতা এবং নেটওয়ার্ক সামাজিক উদ্যোগগুলোকে সহযোগিতার মাধ্যমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার মাধ্যমে প্রধান প্রধান পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখবে।

ইউবিএল চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাভেদ আখতার বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যে, জটিল প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য উদ্ভাবনী স্টার্টআপ এবং নতুন নতুন ব্যবসা থেকে নির্বিঘ্ন সমাধান প্রয়োজন। অভিনব ভাবনার উদ্যোক্তাদের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করাই সার্কুলারিটি বাড়ানোর চাবিকাঠি।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ