1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৩ অপরাহ্ন

ইস্পাত রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে এফবিসিসিআই

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৫২ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সম্ভাবনাময় বাজারে বাংলাদেশের ইস্পাত রপ্তানি বৃদ্ধি করতে স্টিলখাতের উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করবে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের (সিডব্লিউইআইসি) সাথে বৈঠক করেছে এফবিসিসিআই এবং বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফেকচারস অ্যাসোসিয়েশন। এই সময়ে বিষয়টি জানানো হয়।

সম্প্রতি লন্ডনে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ অ্যানুয়াল সামিটে বাংলাদেশের স্টিল শিল্পের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনার প্রেক্ষিতে এফবিসিসিআইর গুলশানে অফিসে (আকাশ টাওয়ার) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশে সিডব্লিউইআইসির কৌশলগত উপদেষ্টা জিল্লুর হোসেন, স্টিল ম্যানুফেকচারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সেক্রেটারি জেনারেল ড. সুমন চৌধুরীসহ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিনিধিরা।

বৈঠকে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, একটি দেশের উন্নয়ন মাথাপিছু ইস্পাত ব্যবহার দ্বারা পরিমাপ করা হয়। বাংলাদেশে বর্তমান গড় মাথাপিছু ইস্পাত ব্যবহার হয় ৪৮ কেজি।

তিনি বলেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর বেশিভাগই উন্নয়নশীল রাষ্ট্র। তাদের ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন অবকাঠামোতে প্রয়োজনীয় স্টিল রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে ডলারের উপর চাপ কিছুটা কমানো সম্ভব। স্টিল ম্যানুফ্যাকচারারদের শুধু গুণগত মান খেয়াল রাখতে হবে।

আলোচনায় ড. সুমন চৌধুরী বলেছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের মোট ইস্পাত উৎপাদন ক্ষমতা বছরে প্রায় ১৫ মিলিয়ন টন এবং ২০২৫ সালের মধ্যে এটি সর্বমোট ২০ মিলিয়ন টন হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১৯৯০ সালের পরে বাংলাদেশে অবকাঠামো, নির্মাণ কাজ দ্রুত বাড়তে থাকলে ইস্পাতের চাহিদাও একই হারে বাড়ে। ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে দেশের অনেক বড় বড় ইস্পাত শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ