নিজস্ব প্রতিবেদক : আদালত কক্ষে লোহার খাঁচা বসানো কেন সংবিধানের ৩১, ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হিসেবে ঘোষণা করা হবে না এবং কেন লোহার খাঁচার পরিবর্তে কাঠগড়া পুনঃস্থাপন করার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে সারাদেশে কোন কোন আদালতে এই ধরনের লোহার খাঁচা বিদ্যমান আছে তা জানিয়ে ৬০ দিনের মধ্যে আইন সচিবকে রিপোর্ট দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। গত বছরের ১৬ অক্টোবর আদালতের এজলাস কক্ষ থেকে লোহার খাঁচার অপসারণ করতে সরকারকে আইনি নোটিশ দেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী।
তারা হলেন-জি এম মুজাহিদুর রহমান, মুহাম্মদ মিসবাহ উদ্দিন, মো. জোবায়দুর রহমান, মোহাম্মদ নোয়াব আলী, আজিমুদ্দিন পাটোয়ারী, মোহাম্মদ সাজ্জাদ সারোয়ার, মো. মুজাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, মোহাম্মদ মিজানুল হক ও আবদুল্লাহ সাদিক।
রেজিস্ট্রি ডাকযোগে আইন সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক বরাবরে এ নোটিশ পাঠানো হয়।