1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪৫ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ভয়াবহ অপুষ্টির শিকার গাজার শিশুরা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ছয় বছর বয়সী ফাদি আল-জান্ট তীব্রভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে। তার পাঁজর চামড়ার নিচে ছড়িয়ে পড়েছে। উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে বিছানায় শোয়া ফাদির চোখ কোটরের নিচে চলে গেছে। কাঁটা পা দুটো আর তার ভার বহন করতে পারছে না।

অথচ যুদ্ধের আগের ছবিগুলোতে ফাদিকে হাস্যোজ্জ্বল, স্বাস্থ্যকর চেহারার শিশু হিসাবে দেখা যাচ্ছে।

ফাদি সিস্টিক ফাইব্রোসিসে ভুগছে। তার ওষুধ এখন আর পরিবার আর খুঁজে পাচ্ছে না। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় তার জন্য ভারসাম্যপূর্ণ খাবার জোগাড়ও হয় না।

ফাদির মা রয়টার্সকে বলেন, ‘তার অবস্থা খারাপ হচ্ছে। সে দুর্বল হয়ে পড়ছে। সে তার কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। সে আর দাঁড়াতে পারে না। আমি যখন তাকে দাঁড়াতে সাহায্য করি, সে সরাসরি পড়ে যায়।’

ইসরায়েলের স্থল ও বিমান অভিযানের পাঁচ মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় খাদ্য, ওষুধ ও বিশুদ্ধ পানির ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে।

হামাস পরিচালিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে অপুষ্টি ও পানিশূন্যতার কারণে ২৭ শিশু মারা গেছে বলে জানিয়েছে গাজার কমল আদওয়ান হাসপাতাল। আরও বহু শিশু মারা গেছে গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে।

জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ জানিয়েছে, উত্তর গাজায় দুই বছরের কম বয়সী তিন শিশুর মধ্যে এক জন তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে, যা জানুয়ারির তুলনায় দ্বিগুণ। ইউনিসেফ এবং এর অংশীদারদের পরিদর্শন করা আশ্রয়কেন্দ্র ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ শিশু ভয়াবহ অপুষ্টির শিকার।

ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল মঙ্গলবার বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির সঙ্গে এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যদি পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ না হয় এবং ত্রাণ সংস্থাগুলো গাজাজুড়ে সম্পূর্ণ প্রবেশাধিকার না পায় তাহলে শত শত নয়, হাজার হাজার শিশু ক্ষুধায় মারা যেতে পারে।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ