1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

টেকনাফে ফের ৫ কৃষক অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড় থেকে স্থানীয় পাঁচ কৃষক অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ভোরে উপজেলার হ্নীলা পানখালীর পাহাড়ি এলাকা থেকে তাদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। অপহৃতদের মুক্তিপণে পরিবারের কাছে ৩০ লাখ টাকা দাবি করছে অস্ত্রধারীরা।

অপহৃতরা হলেন, হ্নীলা পানখালী এলাকার ফকির মোহাম্মদের ছেলে মো. রফিক (২২), শাহজানের ছেলে জিহান (১৩), ছৈয়দ উল্লাহর ছেলে শাওন (১৫), আব্দুর রহিমের ছেলে মোহাম্মদ নুর (১৮) ও নুরুল আমিনের ছেলে আব্দুর রহমান (১৫)।

অপহরণের বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, ‘অপহরণের খবরটি শুনে টেকনাফ থানার ওসিকে অবগত করেছি। অপহৃতদের উদ্ধারে আমরা সবাই মিলে কাজ করছি।’

অপহৃত রফিকের ভাই মো. শফিক বলেন, ‘প্রতিদিনের ন্যায় জুম চাষে পাহাড়ে যায় রফিক। পরে খবর পাই তাদের পাচঁজনকে ধরে নিয়ে যায় অস্ত্রধারীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফোনে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে তারা। বিষয়টি আমি জনপ্রতিনিধিদের অবহিত করেছি।’

আরেক অপহৃত মো. নুরের মা খুরশিদা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে অস্ত্রধারীরা ধরে নিয়ে গেছে। তবে কে বা কারা নিয়ে গেছে এখনও জানা যায়নি। কিন্তু একটি নম্বর থেকে কল করে ছেলের মুক্তিপণ চেয়ে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেছে। আমরা গরিব মানুষ এত টাকা কীভাবে জোগাড় করব? আমি ছেলের উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলনা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করছি।’

টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান, অপহরণের বিষয়টি তাকে কেউ অবহিত করেনি। এরপরও তারা খোঁজ নিচ্ছেন।

সর্বশেষ ১০ মার্চ হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ২২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকা থেকে ৭ জনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। একদিন পরে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তারা ফিরে আসেন।

এর একদিন আগে গত ৯ মার্চ হ্নীলার পূর্ব পানখালী এলাকা থেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহ (৬) কে অপহরণ করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। ১২ দিন অতিবাহিত হলেও এখনও তাকে উদ্ধার করা যায়নি।

গত ২০২৩ সালের মার্চ থেকে ২০২৪ এর মার্চ পর্যন্ত সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের পাহাড় কেন্দ্রিক ১০৩টি অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। তার মধ্যে ৫২ জন স্থানীয় এবং ৫১ জন রোহিঙ্গা। তাদের মধ্যে যারা ফিরে এসেছে, তাদের বেশিরভাগই মুক্তিপণ দিয়ে ফিরতে হয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ