1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৫ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ধ্বংসস্তূপকে পেছনে রেখে ঈদের নামাজ পড়েছেন গাজাবাসী

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১০৮ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কোথাও ধ্বংসস্তূপকে পেছনে ফেলে আবার কোথাও ধ্বংসস্তূপকে পাশে রেখে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন গাজার মুসলমানরা। ইসরায়েলি হামলায় ৩৩ হাজার মানুষ নিহতের পর বুধবার প্রথমবারের মতো নিরস ঈদ উদযাপন করছেন ফিলিস্তিনিরা।

৭ অক্টোবর গাজায় হামলা চালায় ইসরায়েল। গত ছয় মাসে ইসরায়েলি হামলায় ৩৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদের অধিকাংশই নারী ও পুরুষ। বেঁচে থাকা ফিলিস্তিনিরা আশ্রয় নিয়েছে জাতিসংঘের আশ্রয় শিবিরে। গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাকের প্রবেশ একরকম বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। এর ফলে গাজায় খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ বারবার গাজায় দুর্ভিক্ষের সতর্কবার্তা দিয়ে যাচ্ছে। তবে সেই বার্তা কানে তুলছে না ইসরায়েল। প্রায় ২৩ লাখ ফিলিস্তিনি এবার দুর্ভিক্ষ, তীব্র পানির সংকট এবং খোলা আকাশের নিচে এবারের রমজান অতিবাহিত করেছে।

আল-জাজিরা অনলাইন জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাফাহ’র আল-ফারুক মসজিদের পাশের সড়কে নামাজ আদায় করেছে ফিলিস্তিনিরা। আল-আকসা মসজিদে ফিলিস্তিনিদের প্রবেশ একেবারেই সীমিত করেছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী।

যখন গাজার ফিলিস্তিনিরা ঈদ-উল-ফিতরের ঐতিহ্য অনুসরণ করার জন্য যথাসাধ্য করছে, তখন যুদ্ধ বড় আকার ধারণ করেছে এবং উদযাপন করা কঠিন করে তুলেছে।

রাফাহ এর একজন দোকানদার আহমেদ ইসমাইল আল জাজিরাকে বলেছেন, ‘পবিত্র ঈদ উদযাপন করার জন্য কোন আনন্দ বা আকাঙ্খা নেই। এমনকি বাচ্চাদেরও খেলনার প্রতি কোন আগ্রহ নেই যেমন তারা অতীতে ছিল। এটি আমাদের জীবনের সবচেয়ে খারাপ মৌসুম।’

দক্ষিণ শহরের একজন বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি জাবর হাসান বলেন, ‘মানুষ খুব কমই তাদের পরিবারকে খাওয়াতে পারছে। আমরা আর ঈদ বা উদযাপন বা অন্য কোনো আনন্দের কথা ভাবি না।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ