1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরের মধ্যে এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ বিদেশি এলএনজি দেশে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করছে

নববর্ষের অনুষ্ঠান সন্ধ্যার আগে শেষ করার নির্দেশ

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৫৫ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বর্ষবরণের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাবলয় তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেছেন, কোনো ধরনের হামলার আশঙ্কাও নেই এবার।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টায় রাজধানীর রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

আগামীকাল বাংলা নববর্ষের দিনে নানা জায়গায় হবে অনুষ্ঠান। ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনা, রমনা পার্কে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে বিকেল ৫টার পর প্রবেশ করা যাবে না। সন্ধ্যার আগে শেষ করতে হবে সব ধরনের অনুষ্ঠান।

তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ। সেজন্য এটার ওপর বারবার আঘাত এসেছে। সহিংস হামলা হয়েছে, জঙ্গি হামলা হয়েছে। সেজন্য সবকিছু মাথায় রেখেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট হামলার শঙ্কা আমার কাছে নেই। আমরা সবার সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।

বৈশাখের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকায় যেসব স্থানে অনুষ্ঠান হবে, প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি রাখা হবে। এর বাইরেও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। নজর রাখতে ড্রোন ওড়ানো হবে। ভিডিও ক্যামেরাও থাকবে সব জায়গায়।

তিনি বলেন, অনুষ্ঠান শুরুর আগে উন্নত প্রযুক্তি এবং ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দ্বারা অনুষ্ঠানস্থল সুইপ করা হবে। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট তাদের নিয়মিত মহড়া দেবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রমনা এলাকায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

বিকেল ৫টার পর অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করা যাবে না, জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বৈশাখের সব অনুষ্ঠান সন্ধ্যার মধ্যে শেষ করতে হবে। এর পরে আর কাউকে এখানে থাকতে দেওয়া হবে না। অনুষ্ঠানস্থল এবং বাইরে ডিএমপির ডিটেকটিভ ব্র্যাঞ্চ ছাড়াও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।

পর্যটক যারা আসবেন, তাদের সহায়তা করার জন্য এখানে টুরিস্ট পুলিশ থাকবে। ডিএমপির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ