1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরের মধ্যে এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ বিদেশি এলএনজি দেশে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করছে

মাদক ব্যবসায় অর্জিত ১৭৮ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৭০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মাদক ব্যবসার মাধ্যমে অর্জিত ১৭৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার সম্পদ জব্দ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি’র সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।

তিনি বলেন, সিআইডি এখন পর্যন্ত ৩৫টি মাদকের টাকা পাচার সংক্রান্ত মামলা তদন্ত করছে। এর মধ্যে ১০টি মামলায় প্রকৃত গডফাদারদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, মাদকের অর্থে করা বাড়ি-গাড়ি ও জমি ক্রোক করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত মাদক মামলায় ১২২ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি। তাদের মধ্যে এজাহারনামীয় ৬৭ জন। এসব মামলায় গডফাদারদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিছু মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। ১০টি মামলার মধ্যে তিনটি মামলায় গডফাদারদের ৯.১৪ একর জমি ও দুটি বাড়ি ক্রোক করা হয়েছে। এসবের দাম ৮ কোটি ১১ লাখ টাকা। বিভিন্ন মামলায় ব্যাংকে গচ্ছিত ১ কোটি ২৩ লাখ ২৩ হাজার ৪২৫ টাকা ফ্রিজ করা হয়েছে। আরও ৩৫.১৭৩ একর জমি, ১২টি বাড়ি ও একটি গাড়ি ক্রোক করার প্রক্রিয়া চলছে। এসবের দাম ৩৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা।

সিআইডির প্রধান বলেন, মাদক মামলায় সাধারণত সেবনকারী বা বাহক পর্যন্ত তদন্ত করেই চার্জশিট দেওয়া হয়। গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে পারলে মাদকের এত ব্যাপকতা থাকত না। সিআইডি প্রথম গডফাদারদের গ্রেপ্তার ও তাদের সম্পদ ক্রোকের কাজে হাত দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সম্পদের তথ্য আমরা আদালতে উপস্থাপন করি। আদালত ক্রোকের নির্দেশ দেন। পরে সম্পদ ক্রোক করে আদালতে জমা দেওয়া হয়। গডফাদাররা এতদিন ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল। তারা প্রকৃতপক্ষে পেশাগতভাবে মাদক ব্যবসায়ী। মাদক সংশ্লিষ্টতায় সাধারণত প্রথমে বাহক বা সেবনকারীকে ধরা হয়। এর পেছনে কারা আছেন, সে পর্যন্ত যাওয়া হতো না। সিআইডি ভিন্ন আঙ্গিকে পেছনের ব্যক্তিদের খোঁজ নেওয়া শুরু করে। তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তল্লাশি করা হয়েছে। সন্দেহজনক লেনদেনের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা মাদক ব্যবসার কথা স্বীকার করে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ