1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
বিমানের ওয়েব টিকেটিংয়ে নতুন পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে যুক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল জনতা ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন  অনুষ্ঠিত অবকাঠামো উন্নয়নে এডিবির সঙ্গে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তি ছয় মাসের মধ্যে পুরনো গাড়ি অপসারণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা বাজার নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সরকার: প্রেস সচিব মেট্রোরেলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন চার দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

অনিয়ম এড়াতে মোবাইল অ্যাপে চাল বিক্রি

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
  • ৮৬ বার দেখা হয়েছে

শেরপুর প্রতিনিধি : পাইলট প্রকল্পের আওতায় ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার দুইটি ইউনিয়নে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল। এতে ভোগান্তি ছাড়াই খুব সহজে ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাল নিতে পারছেন উপকারভোগীরা। মোবাইল অ্যাপের চাল বিতরণের ফলে সুবিধা বেড়েছে ডিলারদের। তাই সারা দেশে এ পদ্ধতি চালু হলে ভোগান্তি কমবে বলে জানান ডিলার ও খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা।

সেই সাথে প্রকৃত সুফল পেতে ও শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ভোক্তাদেরও অ্যাপ ব্যবহারে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছে খাদ্যবিভাগ। ইউনিয়ন দুটি হলো গনপদ্দী ও বানেশ্বর্দী।

আগে মাস্টার রোলের মাধ্যমে দেওয়া হতো কর্মসূচির চাল। ফলে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে অনেক সময় অনিয়ম হত। অনেকে ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে একজনের পরিবর্তে অন্যজন চাল নিয়ে নিতো। ফলে বঞ্চিত হতেন প্রকৃত সুবিধাভোগীরা। তবে সে জটিলতা নিরসনে এবার মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে চাল। শেরপুরের নকলার দুটি ইউনিয়নে ডিলার থেকে মোবাইল ফোনে অ্যাপের মাধ্যমে কার্ডধারীর আঙুলের ছাপ ও ওটিপি কোডের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হচ্ছে সুবিধাভোগীকে। এরপর তিনি পাচ্ছেন সহায়তার চাল। এতে ভোগান্তি ছাড়াই কম দামে সরকারের ভর্তুকি মূল্যে চাল নিতে পেরে খুশি সুবিধাভোগীরা।

উপজেলার বানেশ্বর্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাজহারুল আনোয়ার মহব্বত বলেন, সারা দেশে এই অ্যাপের মাধ্যমে চাল বিতরণ করা উচিত। এতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে অনেকটা এগিয়ে যাবে দেশ। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে চাল বিতরণ করায় ঝামেলাবিহীন ও দ্রুত সময়ের মধ্যে তা বিতরণ করা যাচ্ছে। এটা ডিজিটাল বাংলাদেশের এক অনন্য উদাহরণ। এ ছাড়াও, সরকারি সুবিধা বিতরণে যে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায় তা আর থাকবে না।

শেরপুরের নকলার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই ও কম সময়ে চাল পাচ্ছেন ভোক্তারা। এ পদ্ধতি পর্যায়ক্রমে সারা দেশেই চালু করা প্রয়োজন। শেরপুরে বছরের পাঁচ মাস দরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল ১১২ জন ডিলারের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে নকলা উপজেলার দুটি ইউনিয়নে ৪ জন ডিলার মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করছেন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ