নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠায় তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ৪৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৮ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
পরে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। এই ফাঁস হওয়া প্রশ্নে অনেকে পরীক্ষা দিয়েছেন। তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার ফলও প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত ফল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার ঘটনার তদন্ত ও পরীক্ষা প্রক্রিয়া স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন ঢাকা ও চট্টগ্রামের কয়েকজন পরীক্ষার্থী।