1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ডিসেম্বরের মধ্যে এডিবি-বিশ্বব্যাংক থেকে ১১০ কোটি ডলার পাবে বাংলাদেশ বিদেশি এলএনজি দেশে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করছে

‘শেয়ারবাজারে গত ১০ বছরে তালিকাভুক্ত ৯৯ শতাংশ কোম্পানিই দুর্বল’

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪৯৪ বার দেখা হয়েছে
Abu-Ali

গতকাল সোমবার (০৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আবু আহমেদ।

তিনি বলেছেন, ‘শেয়ারবাজারে গত ১০ বছরে যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে, তার মধ্যে ৯৯ শতাংশ দুর্বল। এর মধ্যে অনেক কোম্পানি আছে, এক বছরের মধ্যে ফেসভ্যালুর নিচে শেয়ারমূল্য চলে এসেছে। যারা প্রিমিয়াম নিয়েছিল, অনেক কোম্পানি প্রিমিয়ামের নিচে চলে এসেছে।’

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির সম্মানিত ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান।

আবু আহমেদ বলেন, ‘ওয়ালটন বর্তমানে দেশের ইলেকট্রনিক্স পণ‌্যের মার্কেটের ৫০ শতাংশ দখল করে রেখেছে। যেসব কোম্পানির বেচা-কেনা নেই, এরকম ১০টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করে লাভ নেই।

এছাড়া যেসব কোম্পানির ব্যবসা রয়েছে, বেচা-বিক্রি বেশি রয়েছে, তাদেরকে শেয়ারবাজারে আনতে হবে। এক্ষেত্রে শেয়ারবাজারে ওয়ালটনের তালিকাভুক্তিকে আমি সমর্থন করি।

তিনি বলেন, ’১৫-২০ বছর আগে শেয়ারবাজারকে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে থেকে কখনো গুরুত্ব দেওয়া হতো না। কিন্তু এখন শেয়ারবাজারকে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে।’

শেয়ারবাজারের এ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘বর্তমানে শেয়ারবাজার ভালো অবস্থায় থাকলেও, এটা স্থির নয়। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী নিয়ে যদি বাজারকে খুব ভালো করা হয়, তবুও সেটা দীর্ঘ সময়ের জন্য না। সূচক-লেনদেন অনেক বেড়ে গেলেও সেটা ভালো শেয়ারবাজার নয়।’

আইপিও প্রসঙ্গে আবু আহমেদ বলেন, ‘আইপিও অনুমোদনে বিএসইসিকে আরও শক্তিশালী হতে হবে। কারও চাপে নমনীয় হয়ে আইপিও অনুমোদন দেওয়া যাবে না।

আমি আশা করি, এই কমিশন শক্ত হয়ে দাঁড়াবে। ভালো ভালো কোম্পানির আইপিওর অনুমোদন দেবে। এ কাজের জন্য কমিশনে একটি গবেষণা কেন্দ্র রাখতে হবে। এখান থেকে ভালো ভালো কোম্পানিগুলো যাচাই-বাছাই করবে। এই কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনতে কী কী কাজ করতে হবে, তারা সেটা দেখবে।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ