1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
বিমানের ওয়েব টিকেটিংয়ে নতুন পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে যুক্ত হলো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল জনতা ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন  অনুষ্ঠিত অবকাঠামো উন্নয়নে এডিবির সঙ্গে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তি ছয় মাসের মধ্যে পুরনো গাড়ি অপসারণ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা বাজার নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সরকার: প্রেস সচিব মেট্রোরেলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন চার দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

ঠাণ্ডা না গরম- কি ভাবে খাবেন দুধ?

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০২০
  • ১০৫৫ বার দেখা হয়েছে
milk

শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী খাবারের মধ্যে দুধ অন্যতম। বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর থাকায় এ খাবারটিকে আদর্শ খাবার বলা হয়। দুধ কেউ গরম খেতে ভালোবাসেন, কারও বা ঠাণ্ডা দুধ পছন্দ। দুধ ঠাণ্ডা বা গরম যেভাবেই খান না কেন তাতে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন-

১. দোকানে যেসব প্যাকেটজাত দুধ পাওয়া তা পাস্তপরাইজ করার জন্য নানা রাসায়নিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। এই দুধ গরম করেই খেতে হয়। তবে টেট্রা প্যাকের দুধ ঠাণ্ডা অবস্থাতেও খাওয়া যেতে পারে। কারণ এই দুধ অতটা রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে না যাওয়ায় এর মধ্যের পুষ্টিগুণ বেশি মাত্রায় বজায় থাকে। তবে ঠাণ্ডা দুধ শুধুমাত্র সকালেই খাওয়া যেতে পারে। রাতে ঠাণ্ডা দুধ খেলে তা হজমে ব্যাঘাত ঘটায়।

২. ঠাণ্ডা দুধ খাওয়ার আরেকটি ভালো দিক হলো এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা দুধের মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়। ফলে বেশি ক্যালরি পোড়ে। তবে শীতকাল এবং ঋতু পরিবর্তনের সময় ঠাণ্ডা দুধ না খাওয়াই ভালো। এই সময় ঠাণ্ডা দুধ খেলে সর্দি-কাশি হতে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে অবশ্য ঠাণ্ডা নয়, গরম দুধ খাওয়া উচিত।

৩. ঠাণ্ডা দুধ স্থূলতা কমায়। আর ভালো ঘুম বা হজমশক্তি বাড়াতে গরম দুধের প্রয়োজন। কার জন্য কোনটা উপকারী সেটা বুঝেই দুধ ঠাণ্ডা বা গরম খাওয়া উচিত। দুধ থেকে তৈরি খাবার যাদের হজম হয় না, তাদের ঠাণ্ডা দুধ এড়ানো দরকার। ঠাণ্ডা দুধ তুলনামুলকভাবে ভারী, হজম করা কষ্ট। আর গরম দুধে ল্যাক্টোজের পরিমাণ কম থাকায় এটি সহজে হজম হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ