দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আজিজ পাইপসের ব্যবসা পরিচালনা বা টিকিয়ে রাখা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক।
কোম্পানিটির ২০১৯-২০ অর্থবছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় এই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, আজিজ পাইপসের ধারাবাহিকভাবে ইক্যুইটি বা নিট সম্পদ ঋণাত্মক। এছাড়া সামর্থ্যের অভাবে ঋণ ও সুদ প্রদান রেশিও কম। এই পরিস্থিতিতে কোম্পানিটির ব্যবসা পরিচালনা বা টিকিয়ে রাখার সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক।
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ি, আজিজ পাইপস কর্তৃপক্ষ ওয়ার্কার্স প্রফিট অ্যান্ড পার্টিসিপেশন ফান্ডের (ডব্লিউপিপিএফ) টাকা বিতরন করেনি বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
এছাড়া প্রদান না করা ৬ লাখ ১৩ হাজার টাকার উপরে সুদও চার্জ করেনি। যে কোম্পানিটিতে স্টক রেজিস্টারের অভাবে ১১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার মজুদ পণ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি নিরীক্ষক।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) লেনদেন শেষে ৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের আজিজ পাইপসের শেয়ার দর দাড়িঁয়েছে ৯৯ টাকায়।