1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান এবার ভরিতে ২৯৩৯ টাকা বাড়ল সোনার দাম ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ার অনুমোদন পেল ট্রাস্ট ব্যাংক

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৩১২ বার দেখা হয়েছে
Trust-Bank--550x337

ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ৪০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, বিএসইসির ৭৫৪তম সভায় ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ৪০০ কোটি টাকার সাব-অরডিনেটেড বন্ডের প্রস্তাব কমিশন অনুমোদন করেছে। বন্ডের বৈশিষ্ট হলো আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, যা স্থানীয় সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট, স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।

উল্লেখ্য, এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের অ্যাডিশনাল টায়ার-২ মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করবে। এ বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা। এ বন্ডের ট্রাস্টি এবং ম্যানডেটেড লিড অ্যারেঞ্জোর হিসেবে কাজ করছে যথাক্রমে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।

এদিকে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য পাঁচ শতাংশ নগদ ও পাঁচ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। আলোচিত সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে তিন টাকা ৩২ পয়সা এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৯৪ পয়সা।

আর এর আগে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত হিসাববছরে ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে তিন টাকা ৩৫ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৭৪ পয়সা।

এদিকে সর্বশেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ারদর এক দশমিক ২৩ শতাংশ বা ৪০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৩২ টাকা ৪০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ৩২ টাকা ৫০ পয়সা। দিনজুড়ে এক লাখ ৪৭ হাজার ২৬৩টি শেয়ার মোট ৯৮ বার হাতবদল হয়, যার বাজারদর ৪৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা। দিনভর শেয়ারদর সর্বনিম্ন ৩২ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৩২ টাকা ৮০ পয়সায় হাতবদল হয়। গত এক বছরে শেয়ারদর ২৩ টাকা থেকে ৩৪ টাকা ৫০ পয়সায় ওঠানামা করে।

‘এ’ ক্যাটেগরির এ কোম্পানিটি ২০০৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এক হাজার কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৬৪৩ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। কোম্পানিটির মোট ৬৪ কোটি ৩২ লাখ ৯৫ হাজার ৯৭৯টি শেয়ার রয়েছে। ডিএসই থেকে প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্যমতে মোট শেয়ারের ৬০ শতাংশ উদ্যোক্তা বা পরিচালক, প্রতিষ্ঠানিক ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বিদেশি শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২২ দশমিক ৬৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ