দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ কোম্পানি চলতি হিসাববছরের অনিরীক্ষিত প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এমআই সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৮০ পয়সা (লোকসান)।
ফার কেমিক্যাল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা।
ড্রাগন সোয়েটার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪১ পয়সা।
ফরচুন শুজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা।
কুইন সাউথ টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা।
দুলামিয়া কটন: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৪৭ পয়সা।
জেএমআই সিরিঞ্জ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা আট পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৩৬ পয়সা।
ডমিনেজ স্টিল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৬ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যাল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা তিন পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ৩১ পয়সা।
রানার অটো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৬ পয়সা।
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৯৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৬ পয়সা।
দেশবন্ধু গার্মেন্টস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ছয় পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন পয়সা।
লিগ্যাসি ফুটওয়্যার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ পয়সা।
ন্যাশনাল টি কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৭ পয়সা (লোকসান)।
জিকউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২১ পয়সা (লোকসান)।
উসমানিয়া গ্লাসশিট ফ্যাক্টরি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৩৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা চার পয়সা (লোকসান)।
মুন্নু এগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৬১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৭৪ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৪৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৭ পয়সা।
মুন্নু সিরামিক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা।
বাংলাদেশ সার্ভিসেস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৮৮ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৩ পয়সা।
সোনারগাঁও টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৪৬ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা।
জেনারেশন নেক্সট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৩ পয়সা।
সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৫ পয়সা।
তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৩ পয়সা লোকসান।
সাফকো স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৩৪ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৭ পয়সা লোকসান।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে আট পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার পয়সা।
ওরিয়ন ইনফিউশনস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ পয়সা।
এসএস স্টিল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৪৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ১৫ পয়সা।
ইস্টার্ন কেবলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ছয় পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫১ পয়সা (লোকসান)।
কাট্টলী টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৯ পয়সা।