1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
রাজশাহীতে ইসলামী ব্যাংকের লক্ষ্মীপুর শাখা উদ্বোধন বৃহস্পতিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় সাউথইস্ট ব্যাংক ও বেঙ্গল গ্লাস ওয়ার্কসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক  শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কঠোর হতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরো ১০% ছাড় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি  নারায়ণগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের মিট দ্য বরোয়ার ও গ্রাহক সমাবেশ ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমল আরও ৫ শতাংশ শিক্ষায় কমপক্ষে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হবে: তারেক রহমান

বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন কমলেও মূলধন ফিরেছে পাঁচ হাজার কোটি টাকা

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২১
  • ২৬১ বার দেখা হয়েছে
dse

আগের সপ্তাহে পতন হলেও বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ থেকে ১১ নভেম্বর) উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে উভয় শেয়ারবাজারের সব সূচকই বেড়েছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনি দর কমেছে। আর আগের সপ্তাহে ১২ হাজার কোটি টাকা হারালেও বিদায়ী সপ্তাহে বিনিয়োগকারীরা প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকার মূলধন ফিরে পেয়েছে।

জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৮ কোটি ১২ লাখ ৩৬ হাজার ১৮৩ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৪৭০ কোটি ৮ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩১ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা চার হাজার ৯১১ কোটি ৯৬ লাখ ৪১ হাজার ৫৪৮ টাকা বা ০.৮৯ শতাংশ বাজার মূলধন ফিরেছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) পাঁচ হাজার ৮৯৮ কোটি ৪৭ লাখ ৩৪ হাজার ৬৯০ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ছয় হাজার ৪৩০ কোটি ৪০ লাখ ৯২ হাজার ৮৫৭ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৫৩১ কোটি ৯৩ লাখ ৫৮ হাজার ১৬৭ টাকা বা ৮ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৯.২১ পয়েন্ট বা ১.২৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৯৯৫.৯৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৫.৩৯ পয়েন্ট বা ১.০৫ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭৯.৬৮ পয়েন্ট বা ৩.০৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৭৭.৫৮ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬৮০.৯৭ পয়েন্টে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টির বা ৩৭.২০ শতাংশের, কমেছে ২০৮টির বা ৫৪.৮৮ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির বা ৭.৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৬৫ কোটি ৮০ লাখ ৪৩ হাজার ৯৬৩ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২০৮ কোটি ৬১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৪৬ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৪২ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৩ টাকা বা ২০ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯৯.২৫ পয়েন্ট বা ১.৪৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৪৯৭.২৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৮৫.৪১ পয়েন্ট বা ১.৫২ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২২৫.৬৩ পয়েন্ট বা ১.৬০ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৪০.০৫ পয়েন্ট বা ২.৬৬ শতাংশ এবং সিএসআই ১৪.৩৬ পয়েন্ট বা ১.১৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২ হাজার ৩১৭.৯৮ পয়েন্টে, ১৪ হাজার ২৬৩.৬৭ পয়েন্টে, এক হাজার ৫৪৫.৭৭ পয়েন্টে এবং এক হাজার ২৭৬.৮২ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১২৯টির বা ৩৮.৯৭ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৭৪টির বা ৫২.৫৭ শতাংশের কমেছে এবং ২৮টির বা ৮.৪৬ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ