২০২১ সালে ১৯ কোম্পানির ১২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর মধ্যে বছরের চলতি প্রথম ৬ মাসেই
৬ কোম্পানির ৬ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আর পরবর্তী ৬ মাসে ১৩ কোম্পানির ৬ হাজার ৫০ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পায় বেক্সিমকো সুকুক বন্ড। বেক্সিমকো সুকুক বন্ডের মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা এবং সাজেদা ফাউন্ডেশন গ্রিন বন্ডের মাধ্যমে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে।
অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে-
আইডিএলসি ফাইন্যান্স : ১৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৫৭তম সভায় আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে। চার বছর মেয়াদী আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল এবং জিরো কুপন বন্ড স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, বিভিন্ন ফান্ড এবং কর্পোরেটসসহ অন্যান্য যোগী বিনিয়োগকারীদের প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
ব্র্যাক : ৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৬০তম কমিশন সভায় ক্ষুদ্রঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান ব্র্যাকের এক হাজার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়। এ বন্ডের মেয়াদ দেড় বছর থেকে পাঁচ বছর। এটি আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, পূর্ণ অবসায়নযোগ্য ও জিরো কুপন বন্ড। এ বন্ড প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, উচ্চসম্পদশালী ব্যক্তিদের কাছে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। এ বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ উত্তোলন করে প্রতিষ্ঠানটি ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বৃদ্ধি করবে ব্র্যাক। এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা। বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ম্যান্ডেড লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রেস ক্যাপিটাল কাজ করছে। বন্ডটি অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড : ২১ মার্চ অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৬৬তম কমিশন সভায় এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড মুদারাবা বা ইসলামী শরীয়াহসম্মত ৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুর অনুমোদন করা হয়। এক্সিম ব্যাংকের বন্ডটি হবে আনসিকিউরড, কন্টিনজেন্ট-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, পারপেচ্যুয়াল বন্ড। বন্ডের কুপন রেট হবে ৬ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে। এছাড়া ৩০ মার্চ অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৭৫তম কমিশন সভায় এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড মুদারাবা বা ইসলামী শরীয়াহসম্মত বন্ড ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়। এক্সিম ব্যাংকের বন্ডটি হবে আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট, মুদারাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড।
সাজেদা ফাউন্ডেশন : ৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৬৯তম সভায় সাজেদা ফাউন্ডেশনের ১০০ কোটি টাকার প্রথম গ্রীণ জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে। দুই বছর মেয়াদি সাজেদা ফাউন্ডেশন আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডেম্বল বন্ড। বন্ডটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, কর্পোরেট ও উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তিদেরকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
বেক্সিমকো লিমিটেড : ২৩ জুন অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৭৯ তম সভায় বেক্সিমকোর সুকুক বন্ডের অনুমোদন বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার ৫ বছর মেয়াদি প্রস্তাবিত গ্রীন সুকুক বা ইসলামী শরীয়াহসম্মত বন্ড এর প্রস্তাবে প্রাথমিক সম্পতি দিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি। বেক্সিমকো লিমিটেডকে লেটার অফ ইনটেন্ট পাওয়ার ৫ কার্য দিবসের মধ্যে সুকুক এর প্রস্তাবিত ট্রাস্ট্রির নিবন্ধন সনদ এবং কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ট্রাস্ট ডিডসহ চূড়ান্ত সাবস্ক্রিপশন এগ্রিমেন্ট জমা দেয়া স্বাপেক্ষে সম্মতিপত্র ইস্যু করা হবে।
আইএফআইসি ব্যাংক : ৩০ জুন অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৮০তম সভায় ক্ত আইএফআইসি ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট এবং সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড অনুমোদন করা হয়। সাবঅর্ডিনেটেড বন্ডটির কুপন হার সর্বনিম্ন ৭.৫০ শতাংশ, সর্বোচ্চ সিলিং ১০.৫০ শতাংশ। যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের অনুকুলে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক : ২৯ আগস্ট অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৩৯তম কমিশন সভায় আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ৫০০ কোটি টাকা বন্ড অনুমোদন করা হয়। আলোচিত বন্ডের মধ্যে ৪৫০ কোটি টাকার ইউনিট প্রাইভেট প্লেসমেন্ট বরাদ্দ করা হবে। বাকী ৫০ কোটি টাকার ইউনিট বরাদ্দ করা হবে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে। এর প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ হাজার টাকা।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স: ৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৯০ তম কমিশন সভায় লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৩০০ কোটি টাকার (মোটি ইস্যু প্রাইজ ৩৬৫.৩৩ কোটি টাকা) নন-কনভার্টেবল জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন করেছে। উক্ত বন্ডের ডিসকাউন্ট হার ৭.২৫%- ৯.০০%, যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ফান্ড ও স্বায়ত্তষাসিত প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের অনুকুলে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক: ৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৯০ তম কমিশন সভায় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার আনসিকিউর্ড, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ফুল্লি পেইড আপ, নন-কিউমিলেটিভ, ব্যাসেল-ওওও কমপ্লেইন্ট পাপপেচ্যুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে।
ইসলামী ব্যাংক : ৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৯০ তম কমিশন সভায় ইসলামী ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকার আনসিকিউর্ড, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ফুল্লি পেইড আপ, ফ্লোটিং রেট, নন-কনভার্টেবল ব্যাসেল-ওওও কমপ্লেইন্ট দ্বিতীয় পারপেচ্যুয়াল বন্ড অনুমোদন করেছে।
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং : ১৯ অক্টোবর ৭৯৬তম কমিশন সভায় ৩০০ কোটি টাকার (ইস্যু মূল্য ২৬৩.২৪ কোটি) নন-কনভার্টেবল জিরো-কূপন বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বন্ডটির ইউনিট লটের মূল্য ৪০ লাখ টাকা (ইস্যু মূল্য ৩৫০৯৮৪৬)। বন্ডটির ডিসকাউন্ট হার সর্বোচ্চ ৬%। যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, ট্রাস্ট সংগঠন, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের অনুকুলে ইস্যু করা হবে।
ব্র্যাক ব্যাংক : ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিএসইসি ৭৯৭তম কমিশন সভায় ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের ৬০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন দিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ব্র্যাক ব্যাংকের বন্ডটির মেয়াদ হবে ৫ বছর। এর পর এটি অবসায়িত হবে। এই বন্ডটি হবে কুপনযুক্ত, আনসিকিউরড, শেয়ারে রূপান্তর অযোগ্য, ।
এবি ব্যাংক: ২৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৮০০তম সভায় এবি ব্যাংকের ৬০০ কোটি টাকার বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। ব্যাংকটি ট্রাসফার অ্যাবল, আনসিকিউরড, নন-কিউমুলেটিভ, কন্টিংজেন্ট-কনভার্টেবল পার্পিচ্যুয়াল বন্ড ইস্যু করবে। বন্ডটির একটি অংশ (৫৪০ কোটি টাকা) প্রাইভেট প্লেসমেন্ট এবং অপর একটি অংশ (৬০ কোটি টাকা) পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১ হাজার টাকা।
এনআরবি কমাশিয়াল ব্যাংক : ২৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ৮০০তম সভায় এনআরবি কমাশিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের ৩০০ কোটি টাকার বন্ডের অনুমোদন করা হয়েছে। এনআরবি কমাশিয়াল ব্যাংকের ৩০০ কোটি টাকার ৭ বছর মেয়াদী আনসিকিউরেট নন-কনভার্টেবল, ফুল্লি রিডেম্বল ফ্লোটিং রেট, সাবঅর্ডিনেটেট বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চ সম্পদশালী একক বিনিয়োগকারীদের মাঝে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বন্ডটি ইস্যু করা হবে।
প্রিমিয়ার ব্যাংক : ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ৮০১তম কমিশন সভায় প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কিউমুলেটিভ, কন্টিনজেন্ট-কনভার্টেবল, ফুল্লি পেইড-আপ, ব্যাসেল ৩ কমপ্লায়েন্ট, পারপিচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। বন্ডটির ১৮০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্ট এবং বাকি ২০ কোটি টাকা পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ৫ হাজার টাকা। বন্ডটির কুপন হার ৬% ফ্লোর থেকে ১০% সিলিং। যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, ট্রাস্ট, সংগঠন, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারী ও সাধারন বিনিয়োগকারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হবে।
পূবালী ব্যাংক : ০৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৮০২তম কমিশন সভায় পূবালী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে। পূবালী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার আনসিকিউরড, নন-কমিউলেটিভ, কন্টিজেন্ট-কনভার্টেবল, ব্যাসেল-৩ কমপ্লায়েন্ট, পারপেচ্যুয়াল বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিশন। বন্ডটির ৪৫০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এবং বাকি ৫০ কোটি টাকা পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য পাঁচ হাজার টাকা। বন্ডটির কুপন হার ছয় শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ।
মেঘনা ব্যাংক : ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৮০৪তম কমিশন সভায় মেঘনা ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকার অনুমোদন করা হয়। বন্ডটি ২০০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডটির ইউনিট প্রতি অভিহিত মূল্য ১ কোটি টাকা।
সাউথইস্ট ব্যাংক : ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৮০৪তম কমিশন সভায় সাউথইস্ট ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়। বন্ডটির ৫০০(পাঁচশত) কোটি টাকা প্রাইভেট প্রেসমেন্ট এর মাধ্যমে ইস্যু করা হবে। বন্ডটির ইউনিট প্রতি অবিহিত মূল্য ১০০০০০০০ (এক কোটি) টাকা।
যমুনা ব্যাংক : ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৮০৬তম কমিশন সভায় যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের ২৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে। যমুনা ব্যাংকের বন্ডটি হবে আনসিকিউরড ও নন-কনভার্টিবল। এটি হবে কুপনযুক্ত। বার্ষিক কুপনের তথা সুদের হার হবে ৭ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে। আলোচিত বন্ডের প্রতি ইউটের মূল্য হবে ১ কোটি টাকা। প্রাইভেট প্লেসমেন্টে এই ইউনিট সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, ইসুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাষ্ট, স্বায়ত্তশাসিত কর্পোরেশনসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বরাদ্দ করা হবে।