উত্থান হাওয়ায় উড়তে থাকা দেশের শেয়ারবাজারে আবার চলছে দৈন্যদশা। বাংলাদেশ ব্যাংক আর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের দ্বন্দের কারণে প্রতিনিয়তই শেয়ার বিক্রি করছেন বিনিয়োগকারীরা। এরই ধারবাহিকতায় গত ৯ কার্যদিবসে প্রায়
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্নের পর তা প্রকাশ করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো : এমআই সিমেন্ট, এবি ব্যাংক, এএমসিএল
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পদ্মা অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস সমাপ্ত অর্থবছরে অর্জিত মুনাফা থেকে দেড় কোটি টাকা শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরণ করবে। জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরের কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ৫২.১৮ টাকা মুনাফা হয়েছে। কোম্পানিটিতে মোট ৯
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স থেকে শেয়ার ও বন্ডে ৭১৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে বলে আর্থিক হিসাবে উল্লেখ করলেও তার প্রমাণ পায়নি নিরীক্ষক। এছাড়া অগ্রিম হিসেবে ২৯০
দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১৫ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিহএম) মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো : আমরা নেটওয়ার্কস, আমরা টেকনোলজিস,
শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদন গ্রহণ আজ (২৬ ডিসেম্বর) থেকে শুরু। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, কোম্পানিটির আইপিওতে আজ
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ১৬০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১৪০ শতাংশ নগদ এবং ২০
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত একটিভ ফাইন কেমিক্যালের ২০২০-২১ অর্থবছরের আয়কর হিসাবে গরমিল পেয়েছে নিরীক্ষক। এছাড়া বাকিতে বিক্রির বিপরীতে অর্থ আদায় না হওয়ায় লোকসানের ঝুঁকি ও শ্রম আইনের ব্যত্যয় পেয়েছে নিরীক্ষক। নিরীক্ষক জানিয়েছেন,